রাজ্য

চেতনা শক্তি যে সত্যের পথ দেখায় স্বপন দত্তের বাউলের মুখের কথায়।

দীর্ঘদিন আমরা শুনে এসেছি মানুষের মধ্যে ঈশ্বর বিরাজমান, সত্যিই অবিশ্বাস্য যা বিশ্বাস করা যায়না বৈজ্ঞানিক যুগে।তেমনি মানুষের মনের মধ্যে চেতনা শক্তি জেগে ওঠে ঈশ্বর শক্তির দাঁড়ায়। জেটি ভারত বর্ষ তথা পৃথিবীর বুকে স্বামী বিবেকানন্দর চেতনায় ঈশ্বর বিরাজমান ছিলেন।আজ তিনি এমনই চেতনায় বিরাজমান, হয়তো বিবেকানন্দের মতোন নয় কিন্তু বিবেকানন্দ সঙ্গে তাকে তুলনা করা যাবেনা।সবে তখন চিনে করোনাভাইরাস এর মৃত্যুর সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে, তখনই ঈশ্বর ভক্ত ঈশ্বর প্রেমী স্বপন দত্ত বাউল।সুন্দরবনের তথ্যচিত্র করার মাঝেই বলে ফেলেছিলেন সে বিশ্ব মহামারী আসছে আমাকে আবার রাস্তায় নামতে হবে।সেদিনই বিষয়টি ছিল অবিশ্বাস্য যা আজ বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠলো। তিনি করোনাভাইরাস এর কথা উল্লেখ করেছিলেন।আজ সারা বিশ্বজুড়ে মহামারি আকার ধারণ করেছে সেই করোনাভাইরাস। তাই আজ না লিখে থাকতে পারলাম না স্বপন দত্ত চেতনার কথাটি।তখনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী এভাবেই চেতনার প্রকাশ পায়নি। যা স্বপন দত্ত বাউলের আত্মার মধ্যে জেগে উঠেছিল চেতনাবোধ শব্দটি করোনাভাইরাস কে নিয়ে।সাক্ষী রয়েগেছে নিউজ সারাদিনের সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরকার নিজেই।সচেতন ও পথে নামবে বলে বারবার মৃত্যুঞ্জয় বাবুকে জানিয়েছিলেন স্বপন দত্ত বাউল।

বাংলার মানুষের সাথে মানুষের পাশে নিউজ সরাদিন

ডিজিটাল মিডিয়া

নিউজ সারাদিনে বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

মোবাইল নাম্বার/হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার

৯৫৬৪৩৮২০৩১

।সে কারণেই করোনা ভাইরাস নিয়ে বাংলায় প্রথম বাউলগানে সচেতনের ভাবনায় শত বাধা অতিক্রম করে স্বপন দত্ত বাউল প্রমান করে দিলো। তাকে সচেতন করতে দেখানো ঈশ্বরের পথ ঠিকই ছিলো একদিন মহামারি আসবেই সারা বিশ্বজুড়ে , তুই পথে নাম। তাই মানুষকে সচেতন করতে বাউলগানে পথে নামার পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। করোনা ভাইরাস যখন চিনে প্রথম শুরু হয় অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়। তখনই প্রথম ভারতের মানুষকে এই করোনা ভাইরাস নিয়ে সকল রকম সচেতন করার পরিকল্পনার কথা ভাবেন পশ্চিম বঙ্গের খাজা আনোয়ার বেড় পূর্ব বর্ধমান জেলার স্বপন দত্ত বাউল। কি কারণে করোনা হচ্ছে কি কি উপসর্গ দেখা দেয় ।যেহেতু কোনো ওষুধ ও প্রতিষেধক টিকা বেড়োয় নেই সেই হেতু কি কি সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে কি কি বিষয়ে সচেতন হতে হবে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে হলে।। এই পরিকল্পনা মাথায় আসে যখনই তখনই সুন্দবনের মানুষের জীবন যাত্রা নিয়ে সমাজ সচেতনের একটা তথ্য চিত্রে সচেতনের গান ও বক্তব্য রেখে অভিনয় করতে এসে স্বপন বাউল প্রথম এই করোনা ভাইরাস নিয়ে বাউলগানে সচেতনের ইচছা জানান নিউজ সারাদিনের সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে ।। তার পরই সোশ্যাল মডিয়ায় ।। তার পরই সোশ্যাল মিডিয়ায় whatsappp গুরুপে করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতন করতে নিঃস্বার্থ বিনাপারিশ্রমিকে পথে পথে রাজ্যের জেলায় জেলায় বেরুবেন বলে বার্তা পোস্ট করেন ।। সেই সচেতনের পোস্ট দেখে অনেকেই বুদ্ধিমান শিক্ষিত ব্যক্তিত্ব স্বপন দত্ত বাউলকে নানা রকম মন্তব্য করেন যেন তিনি এই সচেতন না করেন যেমন কেউ বলেছেন — ১ ) স্বপন বাবু সচেতন করতে গিয়ে গুজব ছড়াবেন না । মানুষকে আতঙ্কিত করবেন না ।। ২) কেউ বলেছেন– স্বপন দত্ত বাউলের এই সচেতনের কাজ বন্ধ হওয়া উচিত ।এটাও এক ধরণের আতঙ্ক।। ৩ ) কেউ বলেছেন— এই করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতন করলে বর্ধমানে বাসী আতঙ্কিত হয়ে পড়বে ।আমাদের জেলা বা রাজ্যে এখুন ও অবধি করোনা ভাইরাসের সক্রমনের তেমন কোনো খবর নেই । স্বপন বাউল এই প্রচার মাধ্যমকে হাতিয়ার করে সস্তায় জনপ্রিয়তা পেতে চাইছেন ।এর ফল কিন্তূ সাংঘাতিক হতে পারে।। এই রকম নানা কথা ।। এত মানুষের বাধা দেওয়া সত্বেও স্বপন দত্ত বাউল নিঃস্বার্থ বিনাপারিশ্রমিকে বর্ধমান জেলায় ঘুড়ে ঘুড়ে ও রাজ্যের অন্য জেলায় পথে পথে বাউলগানে করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতন করে সকল মানুষের কাছে সাধুবাদ পান ,সাংবাদিক মহাসয়রা সোশ্যাল মিডিয়ায় , টিভি খবরে ও খবরের কাগজে এই সচেতনের খবর করে মানুষের দরবারে পৌঁছে দেন ।তখন অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ও whatsapp গুরুপে মন্তব্য করেন কেউ কেউ —১ ) স্বপন বাবুর এই সচেতন করা উচিত মানুষকে , আমার সমর্থন রইলো।। ২ ) কেউ বলেছেন আপনার সচেতনের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।।। মানুষের শত বাধা উপেক্ষা করে আজ স্বপন দত্ত বাউল প্রমান করে দিয়েছেন যে তারামায়ের নির্দেশ এ তার মাথায় প্রথম পরিকল্পনা আসে করোনা ভাইরাস নিয়ে সচেতনের বিষয়ে । করোনা ভাইরাস যে মহামারি আকার ধারণ করবে সারা বিশ্বে ও ভারতে ও পশ্চিম বঙ্গে এই রোগ আসবে এটা স্বপন বাউল আগেই বুঝতে পেরেছিলেন দেবী মায়ের আশীর্বাদেই ।। সবচেয়ে বড় কথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রথম থেকেই বলছিলেন যে করোনা নিয়ে কোনো চিন্তার কারণ নেই কিন্তূ আজ বলছেন করোনা থেকে সাবধান হতে । প্রধানমন্ত্রী এই তো দুদিন আগে ভাষণ দিলেন মানুষকে রক্ষা করার উপায় জনতা কার্ফিউ নামে সচেতন করে ।কিন্তূ তার অনেক আগে থেকেই যে দেশের বাউল ছেলে তারামায়ের চরণের দাস মানুষকে তার লেখা ও সুরে বাউলগানে রাজের বিভিন্ন জেলার মানুষকে ও সোশ্যাল মিডিয়ায় সারা জেলা , রাজ্য দেশ, বিদেশ কে তার সমাজ সচেতনের করোনা ভাইরাস নিয়ে মূল্যবান গান বক্তব্য publik post করে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়ে করোনা নিয়ে সচেতন করে মানুষের পাশে দাঁড়ালেন। সে খবর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, দেশের প্রধানমন্ত্রী রাখেন না আর রাখবেন ই বা কেমন করে স্বপন দত্ত বাউলের এর এই নিঃস্বার্থ বিনাপারিশ্রমিকে সমাজ সচেতনের কথা তাদের কানে তুলে ধরার মত তেমন কেউই যে নেই । তাই যারা দুএকটি সমাজের কাজ করে বা রাজনীতির লোক হন তাদের যোগাযোগ এমনি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় তারা বিশিষ্ঠ সমাজসেবী হয়ে মঞ্চের আসনে স্থান পান ।আর স্বপন দত্ত বাউল তার জীবন নিঃস্বার্থ ভাবে সমাজ সচেতনের কাজে নিয়োজিত করেও তার জন্য বলার তেমন কেউ নেই বলে তিনি বড় বড় মঞ্চে বিশিষ্ঠ সমাজ সেবীর আসন অলংকৃত করার ডাক তো দূরের কথা নিমন্ত্রণ ও পান না । গান গাইতে যাবার ডাক পান কিন্তূ যারা দুএকটি ছোট খাটো সমাজ সেবার কাজ করে আজ বিশিষ্ঠ সমাজ সেবী হয়ে আসন অলংকৃত করে বসে আছেন , বাংলার এই বিরল প্রতিভা বহুমুখী প্রতিভায় সম্মানীত নিঃস্বার্থ বিনাপারিশ্রমিকে সমাজ সচেতনের বাউলশিল্পীর স্থান দর্শকের আসনে । ভাবতেও অবাক লাগে সত্যিকারের সমাজ সেবি পায় না সমাজসেবার আসনে ঠাঁই ।

Related Articles

Back to top button