বিনোদনরাজ্য

মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দান করলেন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত সহ-অভিনেতারা

ভারতীয় গণমাধ্যম জানাচ্ছে, ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচতে সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে ঘাটালের হসপিটালগুলিতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার / আইসোলেশন ওয়ার্ড নির্মাণের জন্য, পর্যাপ্ত চিকিৎসার জন্য এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয়ের জন্য সাংসদ তহবিল থেকে এক কোটি টাকা প্রদান করেছেন ঘাটালের মাননীয় সাংসদ শ্রী দীপক অধিকারী (দেব)। অন্যদিকে ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দেড় লাখ টাকা তুলে দিয়েছেন মিমি। ৫০ হাজার টাকা সাংসদ তহবিল থেকে ও ১ লাখ টাকা ব্যক্তিগতভাবে দান করেছেন মিমি।যাদপুরের হাসপাতালগুলোতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার ও আইসোলেশন ওয়ার্ড নির্মাণের জন্য এবং করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য মিমি এই টাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।তবে মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে দাম করছেন ছোট বড় নেতা থেকে মন্ত্রী ও অভিনেতা-অভিনেত্রীরা সাংসদরা। তেমনি ভাবে এগিয়ে এলেন রাজ্যের কৃষি বিপন্ন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত পাঁচ লক্ষ টাকার মুখ্যমন্ত্রী এমার্জেন্সি রিলিফ ফান্ডে জমা দিলেন। করোনা ভাইরাস বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতেই অর্থ সাহায্য করেছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত মহাশয়। মানুষের জন্য সবাই ভাবছে কিন্তু অবলার। জীবজন্তুদের কথা ভাবলেন শ্রীলেখা।লকডাউনের সময় কখনো ম্যাগি খেয়ে আবার কখনো সকালে না খেয়ে, রাস্তার কুকুরদের খাওয়াচ্ছেন টলিউডের এই জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তার জেরেই অপদস্ত হতে হচ্ছে তাকে। এমনই অভিযোগ করলেন এই সুন্দরী অভিনেত্রী।সম্প্রতি একটি ভিডিওতে শ্রীলেখাকে বলতে শোনা যায়, বর্তমানে বড়লোকদের বস্তিতে থাকেন তিনি। সেখানকার মানুষের অর্থই রয়েছে কিন্তু মন বলে কিছু নেই বলে মন্তব্য করেন শ্রীলেখা। 
পাশাপাশি তিনি আরও অভিযোগ করেন, বর্তমানে যে সোসাইটিতে তিনি রয়েছেন, সেখানকার মানুষ বারবার অপমান করছেন তাকে। একা মহিলা থাকেন বলেও কথা শুনতে হয় তাকে। তারা কীভাবে এতটা সাহস পান তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শ্রীলেখা।
পাশাপাশি শ্রীলেখা আরও বলেন, সোসাইটির যে নিরাপত্তাক্ষী রয়েছেন, তাকে বা তাদের চা থেকে লেবু জল, সবকিছুর ব্যবস্থা করছেন তিনি। কিন্তু সোসাইটির মানুষ এতটা অমানবিক যে ওই নিরাপত্তারক্ষীদের কথা কেউ একবারের জন্যও ভেবে দেখেন না।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button