মতামত

সম্পাদকমণ্ডলীর কিছু কথা

সারা ভারত বর্ষ তথা বাংলায়, সোশ্যাল মিডিয়া বা ডিজিটাল মিডিয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল,মুহুর্তের মধ্যে খবর সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে পারে এটাই একমাত্র তার মাধ্যম। এই মাধ্যমকে অনেকেই অপব্যবহার করছে, অনেকে গুজব রটাচ্ছে। বাংলার সৎ এবং নিষ্ঠা সম্পাদক ও সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার সত্যের অনুসন্ধান ও বাংলা মানুষের পাশে থাকার জন্য ,নিউজ সারাদিন অনলাইন পোর্টালটির জন্ম দেয় আজ থেকে তিন বছর আগেই।ছোটবেলা থেকে বহু কষ্ট যন্ত্রণার মধ্যে তার শৈশবকালে বেড়ে ওঠা মৃত্যুঞ্জয় সরদারের, সে কথা লিখলে রামায়ণ ও মহাভারত হয়ে যাবে। মৃত্যুঞ্জয় সরদারের স্বপ্ন ছিল একজন বড় পুলিশ অফিসার হওয়ার, কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটে ছিল। কম্পিউটার ইনফরমেশন টেকনোলজি ডিপ্লোমা কোর্স নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার।সাংবাদিকতা শুরু করার আগেই বাংলা সিনেমাতে একাধিক ছোট চরিত্রে তাকে অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে। এর পাশাপাশি ডিরেকশন ও ফাইটের কাজ শিখেছিলেন টালিগঞ্জ স্টুডিও পাড়া থেকে, ফাইটের শিক্ষাগুরু ছিলেন শংকর বিশ্বাস ক্যানিংয়ের বাড়ি। মৃত্যুঞ্জয় সরদার দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ক্যানিং দুই নম্বর ব্লকের হেদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এক রাজনীতি পরিবারে মৃত্যুঞ্জয় সরদার এর জন্ম। রাজনীতির প্রতি অনীহা ছিল মৃত্যুঞ্জয় সর্দারের পরিবারের সকল সদস্যদের, ছোট থেকে রাজনীতির অত্যাচারে অত্যাচারিত মৃত্যুঞ্জয় সর্দারের পরিবারের সহ ও নিজেই। টালিগঞ্জ পাড়ায় দুর্ঘটনার ফলে রাজ্যের সমস্ত সাংবাদিকের দরবারে ঘুরে ঘুরে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সমস্যার সমাধান হয়নি। স্কুল জীবন থেকে কবিতা লিখতে ভালোবাসতেন, সে সময় অনেক কবিতা লিখেছিলেন। ছোট ছোট গল্প নিয়ে একাধিক শর্ট ফিল্ম হয়েছে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের।২০০৬ সালের বাসন্তী হাইওয়ে রোডে লরির চাকায় পিষে যায় বাসন্তী থানার পুলিশ,এই খবরে মৃত্যুঞ্জয় সরদার এর নাম সাংবাদিক জগতের উঠে আছে, খবরটি সমস্ত কাগজে পরিবেশন করেছিলেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার! সমস্ত দৈনিক কাগজে আস্তে আস্তে লিখতে শুরু করে মৃত্যুঞ্জয় সরদার। মৃত্যুঞ্জয় সরদার একাধিক ছোটকাগজ এর জন্ম দেয়, জোয়ার, আত্মা শুদ্ধি, দূরদৃষ্টি, এখন জন্ম দিয়েছে আরো দুটি ম্যাগাজিন। তবে সাংবাদিক জগতের দেশ-বিদেশ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় মৃত্যুঞ্জয় অনেক সাংবাদিক তৈরি করেছে। মৃত্যুঞ্জয় সরদার ছোট থেকে সৃষ্টি করতে ভালোবাসে, তাই প্রতিটি কাজে সৃষ্টি করে গেছে একাধিকবার। তেমনই এক সাংবাদিক মুর্শিদাবাদ জেলা র ভাবতা গ্রামের জন্ম এমডি বাশিরুল হক। হক সাহেবের সাংবাদিকতার শিক্ষাগুরু মৃত্যুঞ্জয় সরদার। সাংবাদিকতার করার জন্য মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে মিথ্যা মামলায় জেল খাটতে হয়েছিল। সেই সময় মৃত্যুঞ্জয় সরদার এর পাশে ছিলেন রাজ্যের বিশিষ্ট লেখিকা মহাশ্বেতা দেবী, ও মৃত্যুঞ্জয় সরদার যিনি লেখাপড়া শিখেছিলেন আইপিএস অজয় রানাডে। তেমনই এক সময়ের সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়ের ছাত্র বাশিরুল হক, আজও বাশিরুল মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সঙ্গে সম্পূর্ণ ভাবে জড়িয়ে,নিউজ সারাদিন এর জন্মের প্রথম থেকেই বশিরুল ও ইয়াকুব আলী দু’জনে জড়িয়ে রয়েছে, অর্থনৈতিক সাহায্য না করলে হয়তো আজ নিউজ সারাদিনের জন্ম হতো না। নিউজ সারাদিনের মুখ্য সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব আছেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার। বার্তা সম্পাদক আছেন এমডি বাশিরুল হক, এবং সহ-সম্পাদক আছে ইয়াকুব আলী। আন্তর্জাতিক ও জাতীয় এবং রাজ্যস্তরে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করছে এই তিন অবতার ।তবে আজ থেকে পাঁচ বছর আগে ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটরের অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি সংগঠনের জন্ম দেয় মৃত্যুঞ্জয় সরদার। সাংবাদিকের সুখ-দুঃখের পাশে আছেন ও নিউজ সারাদিনের ও লিপি এবং অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি দেবাংশু চক্রবর্তী, এবং জাতীয় সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার, জাতীয় সভাপতি বাশিরুল হক।সারা রাজ্যেই এই তিন মূর্তি একে অপরের হাত ধরে কাজ করে চলেছে, এর সঙ্গে আছেন রাষ্ট্রপতি পুরস্কার প্রাপ্ত বাউল স্বপন দত্ত মহাশয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button