আম্ফান ঝড়ের পর ১২ দিন পার হলেও আমঝাড়া তে বিদ্যুৎ নেই,এলাকায় ক্ষোভ।
-দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার বারাইপুর পুলিশ জেলার অন্তর্গত বাসন্তীর এলাকার আমঝাড়া গ্রামে ও তার পারশ্ববর্তি বিস্তৃণ অঞ্চলে, হেদিয়া গত ১২ দিন হল বিদ্যুত নেই।গত ২০ মে এই অঞ্চলে আমফান ঝড়ে এলাকার ব্যাপক ক্ষতি হয়।প্রচুর পরিমানে গাছ পড়ে যাওয়া থেকে প্রায় সর্বত্রই হয় ঘর ভেঙেছে না হয় ঘরের চাল উড়ে গেছে।এরই উপর প্রায় নয় ১২ দিন হতে চললো গোটা এলাকা বিদ্যুৎ বিহীন।ফলে মানুষের ব্যাপক অসুবিধা হচ্ছে, এই এলাকায় হেদিয়া গ্রামে বসবাস করে লিপির ও সকাল-সকাল দৈনিক কাগজের সম্পাদকীয় কলম এর লেখকের, মৃত্যুঞ্জয় সরদার তিনি ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর জাতীয় সম্পাদক,নিউজ সারাদিন অনলাইন নিউজ পোর্টালের মালিক ও সম্পাদক।নিউজ সারাদিন এর অফিস থাকার সত্বেও এই এলাকায় এখনো পর্যন্ত বিদ্যুৎ দেননি। গ্রামের একাংশ ধারণা রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে বিদ্যুৎ দিচ্ছে না।মাত্র দেড় কিলোমিটারের মধ্যে শিমুলতলা হসপিটাল মোড়ে বিদ্যুৎ থাকার সত্বেও এতদঞ্চলে রাজনীতির উদ্দেশ্যে বিদ্যুৎ দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছে আমঝাড়া গ্রামের একাধিক বাসিন্দারা।গ্রামবাসীরা এও বলেন যে এলাকায় একজন সাংবাদিক বসবাস করে সেই এলাকায় কিভাবে বিদ্যুৎ এতদিন দিচ্ছেনা। এর আসল উদ্দেশ্য কি সেটা মানুষের কাছে পরিষ্কার নিয়ে ক্ষোভ দানা বাঁধছে। তবে এ বিষয়ে সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার সরদার বলেন যে রাজনীতির কোনো বিষয় নেই, বিদ্যুৎ দপ্তরের গাফিলতির কারণে বিদ্যুৎ দিতে দেরি হচ্ছে।তিনি আরো বলেন ডিভিশন ম্যানেজার ক্যানিং কে বারবার বলে ফেডআপ হয়ে গিয়েছে তিনি কর্তব্যে গাফিলতির করছে তেমনি অভিযোগ তুলেছেন। এর ফলে খাবার জল থেকে মোবাইলের ব্যাটারি চার্জ দেওয়া সবেতেই মানুষকে অসম্ভব অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়েছে।অথচ এরকম দুর্বিষহ পরিস্হিতিতে স্হানীয় প্রশাসন থেকে পঞ্চায়েত প্রধান বিধায়ক জেলা কর্মাধ্যক্ষ কারোরই কোনো দেখা নেই।এমনটাই অভিযোগ স্হানীয় মানুষদের।যা নিয়ে এলাকায় এখন শাসক দল তৃণমুলের উপর ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে মানুষের।যদিও এ বিষয়ে ক্যানিং ডিভিশন ম্যানেজারের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানিয়েছেন কাজ চলছে। আগামী একদিনের মধ্যেই এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।এমনটাই তিনি আশ্বাস দিলেন। তবে এলাকাবাসীদের ক্ষোভ আদবে কাজ হচ্ছে না বিদ্যুৎ দেওয়ার কোনো হেলদোল নেই।