রাজ্য

নারী ও শিশু সংক্রান্ত অভিযোগ ও জনসচেতনার উদ্যোগী হলেন জিনজিরা বাজার ইনভেস্টিকেশন সেন্টার

লকডাউন শেষে এখন চলছে আনলক টু,যদিও ৯ জুলাই বিকেল পাঁচটা থেকে আবার পুনরায় লকডাউন শুরু হবে এই রাজ্যে । কিন্তু মারণ করোনা ক্রমেই তার জাল বিস্তার করছে মহেশতলার থানার অন্তর্গত জিনজিরা বাজার এলাকাতে । প্রতিদিনই হু হু করে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসনও। এর মধ্য দিয়েই চলতে হবে। ধাপে ধাপে বিভিন্ন পরিষেবা চালু হচ্ছে। রাস্তায় লোক নামছে। বাড়ছে সংক্রমণ। তবু সতর্কতাই একমাত্র পথ। আর তাই যেখানে লোকের সমাগম সেইসব এলাকাকে বেছে দিনের পর দিন স্বাস্থ্যসচেতনতার প্রচার চালিয়েছিলেন ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর ,করোনা সচেতনর উদ্দেশ্যেই জিনজিরা বাজার ইনভেস্টিকেশন সেন্টার আজও সাধারণ মানুষের পাশে। পুলিশ পারেনা এমন কোন কাজ নেই, পুলিশ মনে করলে মাটির তলদেশে থেকেও খুঁজে আনতে পারে সঠিক সন্ধান এর মুক্তির পথ। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সর্বত্রই পুলিশের ভূমিকা বিরাজমান।বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশের কাজের সুবিধার জন্য পুলিশ জেলা ভেঙে ভেঙে নতুন জেলা সূচনা করেছে। একেকটি জেলাতে এক একজন আইপিএস কে পুলিশ সুপার পদে বসিয়ে পদমর্যাদা দিয়েছে।তেমনি মহেশতলা থানার অন্তর্গত জিনজিরা বাজার ইনভেস্টিকেশন সেন্টারের বিভিন্ন ভাবে কাজের উন্নয়নের গতি এনেছে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর।তিনি ইনভেস্টিগেশন সেন্টারকে ঢালাও ভাবে সাজিয়েছে । মানুষ অভিযোগ করতে এলে যেন ঘুরে যেতে না হয় , তেমনি সুদক্ষ হাতে দক্ষ প্রশাসক হিসেবে কাজ করছে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর।শিশু ও নারী পাচার সংক্রান্ত অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা শুরু হয়েছে ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর আসার পর থেকেই। মহিলাদের অত্যাচার অবিচার অনাচারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে গেলে কেউ ঘুরে যাবে না, ইনভেস্টিকেশন সেন্টার থেকে। তেমনি ব্যবস্থা করেছেন ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর। সে বিষয়ে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছে , জনসচেতনতার মাধ্যমে। ইনভেস্টিকেশন সেন্টারের এরিয়া সর্বত্র ।তবে করোনাই আবহেই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ওঁরা আজও পথে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের তালিকায় মন্দির, থানা, পুলিশ ফাঁড়ি, হাসপাতাল ও বাজার রয়েছে। কেননা এইসব এলাকাতেই প্রতিদিন সাধারণ মানুষের আনাগোনা বেশী। গত ২১ শে মার্চ থেকেই জিনজিরা লাগোয়া একাধিক জায়গায় চলে স্যানিটাইজেশন পর্ব, সাথে শিশু ও নারী সংক্রান্ত অভিযোগ গুরুত্ব সহকারে নেওয়া এবং জনসচেতনতার কাজ শুরু করলেন ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক সৌরভ কর। এক সময়ে পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলার সাহস পর্যন্ত পেতেন না সাধারণ মানুষ। মনে রাখতে হবে, মানুষের জন্য পুলিশ এবং প্রশাসন। সাধারণ মানুষ যাতে তাঁদের মনের কথা বলতে পারেন, সে জন্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখন পুলিশকে সকলের কথা শুনতে বলেছেন। আর তার প্রতিফলন সৌরভ বাবুর কাজেই।

Related Articles

Back to top button