নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসে কালোবাজারি বন্ধ করার ডেপুটেশন সিপিআইএমের।
সিপিঅাইএম, দেশপ্রাণ এরিয়া কমিটির উদ্যোগে করোনা মহামারী জনিত কারনে লকডাউনের ফলশ্রুতিতে গৃহবন্দী ও কর্মহীন জনসাধারন কে নিম্নমানের ও অখাদ্য গম ও অাটা সরকারী রেশন দোকানের মাধ্যমে বিলিবন্টনের প্রতিবাদ সহ সার্বজনীন স্তরে করোনা টেস্ট করা,ইটভাটা সহ সর্বস্তরের পরিযায়ী শ্রমিকদের ত্রান প্রদান ও বাড়ীতে পৌঁছে দেওয়া,শ্রেনী নির্বিশেষে প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রী বিনামূল্যে সরবররাহের ব্যবস্হা করা,নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের কালোবাজারি বন্ধ করা ইত্যাদি দাবীসমূহের ভিত্তিতে দেশপ্রাণ ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন দপ্তরে ডেপুটেশন ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।কর্মসূচীতে নেতৃত্ব দেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন,সম্পাদক সঞ্জিত দাস,সুতনু মাইতি,সলিলবরণ মান্না,তাপস মিশ্র,অাশীষ গিরি প্রমুখ।সিপিঅাইএম নেতা মামুদ হোসেন বলেন গোটা ব্লকের বেশ কিছু রেশন দোকানে পোকামাকড়ে ভর্তি, দুর্গন্ধময় ও অখাদ্য হিসাবে পরিগণিত গম/অাটা বিলিবন্টন করা হয়েছে।বেশীর ভাগ রেশনসামগ্রী নিম্নমানের হওয়ার জন্য অসহায় মানুষজন ফেলে দিতে বাধ্য হচ্ছেন।কোলঘাট ব্লকের সাগরবাড়স্হিত মনকামনা ফুড প্রসেসিং প্রাইভেট লি: -এর সরবরাহকৃত অাটা শুধু নিম্নমানের নয় তেঁতুলবিচি গুঁড়া মিশ্রিত বলে ভোক্তদের অভিযোগ।নমুনা অাটা ও গম বিডিও দপ্তরে জমা দেওয়া হয়।মামুদ হোসেন জানান জেলাশাসক ও জেলা খাদ্য ও সরবরাহ নিয়ামকেরও দৃষ্টি অাকর্ষন করা হয়েছে।বিডিও মনোজ মল্লিক বিহিত ব্যবস্হা গ্রহনের অাশ্বাস দেন।