জাতীয়

ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের জাতীয় সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার দিশারী সহযোগিতা নিয়ে, দুস্থ সাংবাদিক ও হতদরিদ্র পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিচ্ছে।

ছোটবেলা থেকে গুরুজনের কাছে শিখেছিল মানব সেবাই পরম ধর্ম। মানুষের জন্য তিনি আজ সমাজে কলম ধরেছে সমাজ সংস্কারের করার জন্য।স্বয়ং ঈশ্বর তাকে দিয়ে যা করায় তিনি তাই করে স্বামী বিবেকানন্দর কথামতো একথা তার মুখ থেকে প্রকাশ পায়। তিনি আর কেউ নয়, ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর অ্যাসোসিয়েশনের জাতীয় সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার।যত দিন যাচ্ছে ততই তিনি চিন্তায় মগ্ন হয়ে পড়ছে,এই লকডাউন এর সময় কিভাবে মানুষের অনাহারের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়, তার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে প্রায় এক মাস ধরে ।নিজের দুবেলা-দুমুঠো অন্নসংস্থান করার মতন পরিস্থিতি নেই ,তবুও আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে সাংবাদিক পরিবার সহ অসহায় পরিবারের জন্য।মুর্শিদাবাদের ১৫ টি সাংবাদিক পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছেন তিনি , সম্পূর্ণরূপে সহযোগিতা করেছিলেন প্রাক্তন পুলিশ সুপার অজিত সিং যাদব ও অ্যাসোসিয়েশনের জাতীয় সভাপতি বাশিরুল হক মহাশয়। এবারের তানার পাশে সহযোগিতার জন্য এগিয়ে এলেন মেহেরপুর দিশারী রুরাল ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির কর্ণধর বিপ্লব হালদার মহাশয়। তবে মৃত্যুঞ্জয় সরদার
একজন সৎ ও সুহৃদয় ব্যক্তি মানুষের পাশে এই দুর্দিনে দাঁড়াতে পেরে তিনি নিজেকে ধন্য মনে করছে।মানুষের কাছে হাত পেতে নিয়ে, অন্য হাতে মানুষের সেবা করা তার পরম ধর্ম। ছোটবেলা থেকে এ কাজটি তিনি নিষ্ঠার সাথে করে চলেছে।তাই অসহায় মানুষের কথা তিনি একটু না হলো বেদনা সহিত ভাবতে শুরু করেছে। সোসাইটির কর্ণধর বিপ্লব হালদার কে অসংখ্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন মৃত্যুঞ্জয় সদ্দার ও অ্যাসোসিয়েশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গরা।যেভাবে রাজ্যজুড়ে করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে ঘরবন্দী সকলে। কলকারখানা, যানবাহন, দোকানপাট, হোটেল, বাজার  সমস্ত কিছু একেবারেই বন্ধ। এমন পরিস্থিতিতে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের একেবারে করুন অবস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে দীন দরিদ্র মানুষ এক বেলা খেতে পেলে অপরবেলা কি খাবে তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে এবার এগিয়ে এলো ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটরস অ্যাসোসিয়েশন জাতীয় সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার । তার সঙ্গে ছিলেন অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সম্পাদক চন্দ্রশেখর সরকার। কয়েকদিন যাবত দু একজন সাংবাদিক পরিবারসহ সাধারণ অসহায় মানুষ গুলোকে আমঝারা, সোনারপুর, হেদিয়া প্রায় ৪০ জনের হাতে চাল, ডাল, আলু, সোয়াবিন, – সহ নানা রেশন সামগ্রী তুলে দেওয়া হয় অ্যাসোসিয়েশন ও সোসাইটির তরফ থেকে । পাশাপাশি স্থানীয় এলাকার বেশকিছু অসহায় ভবঘুরেদের কথা মাথায় রেখে সংগঠনের জন্য এগিয়ে আসতে চাইছে দিশারি স্কুল এডুকেশন শিক্ষক অনুপ আচার্য মহাশয়।   সরকারি নিয়ম মেনে স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী হাতে স্যানিটাইজার ও  মুখে মাক্স পরে এবং সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে এদিন খাদ‍্য সামগ্রী বিলি করা হয় পাড়ায় ঘুরে ঘুরে।  লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত তাঁদের এভাবে খাদ্য সামগ্রী দেওয়া চলবে।তবে সমাজের শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষদের এভাবে এগিয়ে আসা উচিত।”  কিন্তু  গ্রামের এই সমস্ত মানুষের কাছে মৃত্যুঞ্জয় সরদাররের মানবিক উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয় বলে মনে করছেন, স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা। উপস্থিত ছিলেন এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি সহ ইন্ডিয়ান জার্নালিস্ট এন্ড অল এডিটর এসোসিয়েশনের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ  প্রমুখ। তবে এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্নক বাউল ও অ্যাসোসিয়েশনের জাতীয় সহ-সম্পাদক স্বপন দত্ত মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন,তিনি এও বলেছেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার একজন সৎ নির্ভীক সাংবাদিক সর্বদায় সাংবাদিক পরিবারের ও সাধারন মানুষের কথা তিনি ভাবেন।আর্থিক লিপি দৈনিক পত্রিকার কার্যনির্বাহী সম্পাদক ও অ্যাসোসিয়েশনের রাজ্য সভাপতি দেবাংশু চক্রবর্তী বলেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার গরীব হলেও অসহায়়়় মানুষের কথা পাশে থাকার চেষ্টা করেন। তবে দিশারী সংস্থার কর্ণধর বিপ্লব হালদার মহাশয় কে সাধুবাদ জানিয়েছেন দেবাংশু চক্রবর্তী ও স্বপন দত্ত বাউল।

কোন সহৃদয় ব্যক্তি অসহায় মানুষের সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন, তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন।

নিচের মোবাইল নাম্বারের ব্যক্তিদের সাথে

বিপ্লব হালদার: ৮৬১৭৮৫০৪৬৬, অনুপ আচার্য:৯৯০৩৯৭৬৭০৬. মৃত্যুঞ্জয় সরদার: ৯৫৬৪৩৮২০৩১

Related Articles

Back to top button