কলকাতা পুলিশের এসআই প্রশ্ন ?জিইয়ে রেখেই মারা গেলেন!!…
কেন তাঁকে ভর্তি নেয় নি একাধিক হাসপাতাল? হৃদরোগে আক্রান্ত পুলিশ আধিকারিককে কেন ভর্তি নিল না, এটাই এখন প্রশ্নের মুখে?
.ঝুম্পা দেবনাথ .
পানিহাটি: মারণ ভাইরাস করোনা থেকে নিজে সুরক্ষিত রাখতে সবাই যখন লকডাউনের জেরে ঘরবন্দি তখন আইনের স্বতন্ত্র পুলিশ কর্মীরা ঘরের বাইরে সদা সর্তক সহকারে করোনার সাথে মোকাবিলা করে চলেছেন। এইরকম এক স্বতন্ত্র যোদ্ধার মধ্যে একজন পুলিশ আধিকারিককের মৃত্যু হল। সোমবার গভীর রাতে পানিহাটির এক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তালতলা থানার ডিভিশানাল আধিকারিক পদে নিয়োজিত বয়স ৫৪ এর প্রয়াত স্বপন দাস ছিলেন উঃ ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের সোদপুরের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রের খবর অনুযায়ী, গত কয়েকদিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন। এক সপ্তাহ আসেনি স্বপনবাবু তালতলা থানায়। অসুস্থ অবস্থা বুঝে সাব ইন্সপেক্টর পদমর্যাদায় পুলিশ আধিকারিক স্বপন দাসকে বেশ কয়েকটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কোনো অজানা রোগের আশঙ্কায় তাঁকে ভর্তি নেওয়া হয়নি। কিন্তু কি সেই অজানা রোগ? কেন ভর্তি নিল না একাধিক হাসপাতাল? তার কোনো ঘথেষ্ট সদোওর পাওয়া যায় নি। ল
শেষে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে পানিহাটি এক হাসপাতালে এবং ওখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
কলকাতা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে , পুলিশ আধিকারিক স্বপ্নন দাস হৃদরোগ আক্রান্ত হয়ে মারা যান। পুলিশ সূত্রে আর ও জানা যায়, এই লকডাউন পরিস্তিতিতে তিনি বেশ সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। কিন্তু শেষের এক সপ্তাহের অসুস্থতায় আমরা হারিয়ে ফেলি এই নিষ্টাবান পুলিশ আধিকারিককে।—————ঝুম্পা দেবনাথ||——–