জেলা

নৈশ কমিউনিটি কিচেনের মাধ্যমে মানুষের কাছে কল্পতরু হয়ে উঠলেন রবীন বিশ্বাস ও গৌর মালাকার


বরানগর: গোটা উঃ২৪ পরগনা জুড়ে বাংলার মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় লকডাউনের পর থেকেই শুরু হয়ে গেছে কমিউনিটি কিচেন পরিষেবা। সেই পরিষেবা থেকে বাদ যায়নি বরানগরবাসীও। অধিকাংশ কমিউনিটি কিচেন পরিষেবাই রোজগার হারানো অসহায় মানুষদের দুপুরের খাবারের আয়োজন করেছেন। কিন্তু উওর বরানগর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক ববীন বিশ্বাস ও ৫ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌর মালাকার রোজগার হারানোর সেই অসহায় মানুষদের নৈশ ভোজনের কথা চিন্তা করেছেন। এই ভাবনাকে লক্ষ‍্য করেই বাংলার মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় ও সর্বভারতীয় তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়ের পরিকল্পনায় উঃ ২৪ পরগনা জেলার বরানগর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের প‌ক্ষ থেকে উওর বরানগর তৃণমূল যুব কংগ্ৰেসের সাধারণ সম্পাদক রবীন বিশ্বাস ও ৫ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি গৌর মালাকারের যৌথ প্রচেষ্টায় শুরু হয়ে গিয়েছে নৈশ কমিউনিটি কিচেন। অসহায় রোজগার হারানোর মানুষদের নৈশ ভোজনের ব‍্যাবস্থা গ্ৰহন করা হয়েছে এই পরিষেবায়। ২২ শে এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে এই পরিষেবা এবং চলবে টানা ১০ দিন ব‍্যাপি। এই নৈশ কমিউনিটি কিচেন প্রায় ৫৪০ জনের অধিক অসহায় মানুষের মুখে নৈশ ভোজন তুলে দেবার অঙ্গীকার নিয়েছেন। আজ পঞ্চম দিনেও নিরন্ন মানুষের মুখে রান্না করা খাবার তুলে দেওয়ার হবে। এই কমিউনিটি কিচেন সাধারণ মানুষের জন্য রুটি, সয়াবিন, মিষ্টি এছাড়াও বিভিন্ন রাতের খাবারের আয়োজন করেছেন। ২২শে এপ্রিল উদ্ভোধন হয় এই পরিষেবার। উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দমদমের সাংসদ অধ‍্যাপক সৌগত রায় ও বরানগর পৌরসভার পৌর পারিষদ দিলীপ নারায়ণ বসু, তৃণমূল জেলা ছাত্র পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ আচার্য্য, অমর পাল প্রমুখ পৌরপিতা ও পৌরমাতারা।
আমরা রবিন বিশ্বাস ও গৌর মালাকারের সাথে কথা বলি। উনি জানিয়েছেন,
রোজগার হারানো অসহায় মানুষদের দুপুরে খাবারের জোগান দিয়েছেন অনেকেই, কিন্তু অসহায় মানুষদের নৈশ ভোজনের কথা ভাবেনি কেউই। এই ভাবনা থেকে এই নৈশ কমিউনিটি কিচেনের আয়োজন করা হয়েছে।
এই পরিষেবা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে রবীন বিশ্বাস ও গৌর মালাকারের সাথে অক্লান্ত ভাবে পরিশ্রম করেছেন সৈকত ব‍্যানার্জি , অনিন্দ সেন, অর্ণব আইচ, রাজা গোস্বামী, সৈকত রায়,অভিমুণ্য রাম ও প্রমুখ কর্মীবৃন্দরা।

Related Articles

Back to top button