কলকাতা

পূর্ণেন্দু বসু রাজারহাট গোপালপুর অঞ্চলের প্রান্তিক মানুষের পাশে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত


ঝুম্পা দেবনাথ, রাজারহাট- গোপালপুর: কোভিড-১৯ র অন্ধকার ছায়ায় সারা বাংলার আকাশ নিমজ্জিত। বাংলার আকাশ থেকে অন্ধকার মেঘকে সরিয়ে আলোর হাসিমুখ দেখানোর আশায় বাংলার মুখ‍্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্মুখ সফরে নেমেছেন। বীরসৈনিক মুখ‍্যমন্ত্রীর পথকে পাথেয় করে মানুষের অসহায়তায় পাশে এসে দাঁড়ালেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কারিগরি, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রী তথা রাজারহাট গোপালপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক পূর্ণেন্দু বসু। তিনি লকডাউনের পর থেকেই এই দুর্দিনে মানুষের পাশে থেকেছেন। গত ২৬ শে এপ্রিল তিনি রাজারহাট-গোপালপুর বিধানসভার অন্তর্ভুক্ত সংলগ্ন অন‍্যান‍্য ওয়ার্ডগুলির ন‍্যায় ৬,৭, ১১, ১৮, ২২, ২৩, ২৫, ২১,২৭ ওয়ার্ড গুলিতেও নিরন্ন মানুষের হাতে তুলে দিলেন খাদ‍্যদ্রব‍্যাদি। এই কর্মসূচি চলে গত রবিবার সকাল ৯:৩০ থেকে বিকেল ৬:৩০ পর্যন্ত। এছাড়াও তিনি এক রক্তদান শিবিরের আয়োজন করেছিলন। এই দুর্দিনে অনেক রোগী ঠিকমতো রক্ত পাচ্ছেন না। এই অবস্থার কথা মাথায় রেখেই তিনি গত রবিবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১২ টা পযর্ন্ত আয়োজিত করেছিলেন রক্তদান শিবির। প্রায় ৫০ জন মানুষ এই রক্তদান শিবিরে রক্তদান করেছেন। এছাড়াও তিনি গত রবিবার ১০ নং ওয়ার্ড বিধান নগর মিউনিসিপ‍্যালিটি কর্পোরেশনের বাচ্ছাদের কাছে দুধ পৌঁছে দিলেন। তিনি শুধুমাএ ২৬ শে এপ্রিলেই নয় অন‍্যান‍্য দিনগুলোতেও সমানভাবে মানুষের পাশে থেকেছেন। তিনি গত ২১ শে এপ্রিল পুলিশকর্মী, সাফাইকর্মী এবং ব‍্যাঙ্ককর্মীদের হাতে মাস্ক ও স‍্যানিটাইজার তুলে দিয়েছেন।
আমরা পশ্চিমবঙ্গের কারিগরি , শিক্ষা , প্রশিক্ষণ , দক্ষতা ও উন্নয়নের মন্ত্রী তথা রাজারহাট গোপালপুর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক পুর্ণেন্দু বসুর সাথে কথা বলি। উনি আমাদেরকে জানিয়েছেন, লকডাউনের জেরে গৃহবন্দি অবস্থায় রোজগারের অভাবে অনেকেই অভুক্ত রয়েছেন এবং অনেক অসুস্থ মানুষ ঠিকমতো রক্ত পাচ্ছেন না। এই অসহায় অবস্থায় নিরন্ন মানুষের কথা ভেবেই তিনি কখনো খাদ‍্যদ্রব‍্যাদি আবার কখনো রক্তের ব‍্যাবস্থা করেছেন। আমরা রাজারহাট গোপালপুর বিধানসভা কেন্দ্রের এক স্থানীয় বাসিন্দার সাথে কথা বলে জানতে পারি যে, বিধায়ক পুর্ণেন্দু বসু খুবই ভালো মানুষ।তিনি সর্বদাই মানুষের অসহায় অবস্থায় পাশে থাকেন। এই লকডাউনের সময় বিধায়ক যেভাবে অসহায় মানুষের পাশে এসেছেন , তাতে তারা প্রত‍্যেকেই খুশি।—

Related Articles

Back to top button