রাজ্য

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কৃষি বিপণন বিভাগের উদ্যোগে কৃষ্ণনগরে 25 টাকায় চন্দ্রমুখি আলু বিক্রয়, ন্যায্য মূল্যে আলুর গাড়ির অপেক্ষায় নদীয়াবাসী

 

 

কিছুদিন আগেই আলুর দাম এক লাখ কুড়ি টাকা থেকে 40 টাকায় পৌঁছে গিয়েছিল! এখনো প্রায় অপরিবর্তিত বাজার দর। এ নিয়ে রাজনৈতিক চাপানউতোর চলেছে অনেক। বিজেপির পক্ষ থেকে আলুর মালা গলায় দিয়ে বাজারে বিক্ষোভ , অন্যদিকে তৃণমূলের পক্ষ থেকে বাংলার কৃষকের উৎপাদিত ফসল সংক্ষণের ব্যাপারে উদাসীনতা কে দায়ী করেন। সিপিআইএম দলের পক্ষ থেকে পেট্রোল-ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পরিবহন খরচ বৃদ্ধি এবং বাংলার সরকারের বাজার নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের উপর দোষারোপ করেছেন।

মুখ্যমন্ত্রী 25 টাকা কেজি আলুর কথা বললেও, তা বাস্তবায়িত হতে হয়তো লেগে গেছে বেশ কিছুদিন, তবে আজ প্রথম দেখা গেলো পশ্চিমবঙ্গ সরকার,কৃষিজ বিপণন দপ্তরের উদ্যোগে কৃষ্ণনগরের জাহাঙ্গিরপুর কৃষক বাজার প্রাঙ্গন, কালেক্টরি মোড়, আমিন বাজার ,গোয়ারিবাজার,শক্তিনগর পাঁচ মাথা মোড়,
ঘূর্ণি বাজারের মতো

ছটি স্থানে 25/- টাকা কেজি দরে আলু সংগ্রহ করতে বাজারের ব্যাগ হাতে লম্বা লাইনে সাধারণ মানুষকে।সকাল 11 টা থেকে পরিবার পিছু সর্বাধিক তিন কেজি তাও আবার চন্দ্রমুখিআলু সংগ্রহ করে খুশি সাধারণ মানুষ। জেলা প্রশাসনিক সূত্রে জানা যায় প্রতিটা ব্লক শহরে পৌঁছাবে আলুর এই গাড়ি! তবে বিরোধী রাজনৈতিক দলের অভিমত শুধুমাত্র প্রচারে আসার জন্য সরকারি এ ধরনের উদ্যোগ লোক দেখানো!

যেখানে তিন লক্ষ মানুষের বাস সেখানে 30 জনকে দিয়ে কি বাজারদর নিয়ন্ত্রণ করা যায়? অপেক্ষারত সাধারণ মানুষের রাজনৈতিক চাপারনউতরে কর্ণপাত না করে কিন্তু তাকিয়ে আলুর গাড়ি গাড়ি আসার অপেক্ষায়!

Related Articles

Back to top button