গ্রামীণ উপস্বাস্হ্য কেন্দ্র সমূহে গর্ভবতী মায়েদের ও শিশুদের টীকা, ভ্যাকসিন,রোগ প্রতিষেধক সমস্ত পরিষেবা চালু করার দাবী
করোনা উদ্ভূত পরিস্থিতিতে অন্যান্য রোগের চিকিৎসা, বিশেষ করে গ্রামীণ উপস্বাস্হ্য কেন্দ্র সমূহে গর্ভবতী মায়েদের ও সদ্য প্রসূত শিশুদের টীকা, ভ্যাকসিন,অায়রন ট্যাবলেট,অন্যান্য রোগ প্রতিবিধান ব্যাবস্হা বন্ধ হয়ে রয়েছে। গর্ভবতী মায়েদের প্রসবের জন্য হাসপাতালে ভর্তি হতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে। সদ্য প্রসূত শিশুদের মাসের নির্দিষ্ট ব্যবধানে টীকা ও ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ বন্ধ থাকায় হয়রানির শেষ নেই। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে চরম বিপর্যয়ের মধ্যে পড়তে হবে। লকডাউনের সময় প্রচন্ড ভীড়ে মহকুমা বা ব্লক হাসপাতালে শিশুদের নিয়ে যাওয়া যেমন দুর্বিষহ ঠিক তেমনি মা-শিশুর সংক্রমণের সম্ভাবণা প্রবল। তাই গর্ভবতী মায়েরা ও সদ্যোজাত শিশুরা রোগ প্রতিষেধের পরিষেবা থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছেন-যার পরিনাম ভয়ংকর রূপ নিতে চলছে। গ্রামীণ উপস্বাস্হ্য কেন্দ্র সমূহে গর্ভবতী মায়েদের ও শিশুদের টীকা, ভ্যাকসিন,রোগ প্রতিষেধক সমস্ত পরিষেবা চালু করার দাবী জানিয়ে নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলার সিএমওএইচ কে ই-মেইল বার্তা পাঠিয়েছেন প্রাক্তন সহকারী সভাধিপতি মামুদ হোসেন।