দূরদৃষ্টি

অসম্ভব সুন্দর কৃতজ্ঞতা স্বীকার সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের নিয়ে।

স্বপন সরদার, সোনারপুর, কলকাতা

নিউ সারাদিনের দূরদৃষ্টি পাতাতে পাঠকের নিজস্ব ব্যক্তিগত মতামত এর জন্য মিডিয়া কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়।

অসম্ভব সুন্দর কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে এতটুকুও কার্পন্য করেন নি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাওয়া,মূখ্যমূনত্রীর হাত হডে পুরস্কার পাওয়া, রাজ্যের, দেশের ও আন্তরাষ্ট্রীয় স্তরের খ্যাতিমান বাউল শিল্পী,সাংবাদিক, ও বহু গুন সম্পন্ন সমাজ সেবী স্বপন দত্ত । গভীর নিষ্ঠাবান, সংগ্রামী সম্মানীয়, সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার। একাধিক সংবাদপত্রের সাথে বিরাম হীন লেখার মাধ্যমে যোগাযোগ,ম্যাগাজিনে নিবন্ধন লেখার লেখক, সেই ৯০এর দশকের কিশোর বয়স হতে নিবিড় ভাবে আমার সাননিদধ্য অর্জন করেছেন নানা প্রতিকূলতায়। পারিবারিক আর্থিক প্রতিলুতা সাংস্কৃতিক, সামাজিক,

আমার দেখা মহাশ্বেতা দেবী http://newssaradin.live/maheshwata/

অসম্ভব সুন্দর কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে এতটুকুও কার্পন্য করেন নি রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাওয়া,মূখ্যমূনত্রীর হাত হডে পুরস্কার পাওয়া, রাজ্যের, দেশের ও আন্তরাষ্ট্রীয় স্তরের খ্যাতিমান বাউল শিল্পী,সাংবাদিক, ও বহু গুন সম্পন্ন সমাজ সেবী স্বপন দত্ত । গভীর নিষ্ঠাবান, সংগ্রামী সম্মানীয়, সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার। একাধিক সংবাদপত্রের সাথে বিরাম হীন লেখার মাধ্যমে যোগাযোগ,ম্যাগাজিনে নিবন্ধন লেখার লেখক, সেই ৯০এর দশকের কিশোর বয়স হতে নিবিড় ভাবে আমার সাননিদধ্য অর্জন করেছেন নানা প্রতিকূলতায়। পারিবারিক আর্থিক প্রতিলুতা সাংস্কৃতিক, সামাজিক, আর্থসামাজিক,পারিবারিক, বুদধিবৃতিক, ধর্মীয় আধাত্মিক প্রতিকূলতা,সমকালীন নানা প্রবৃত্তীয় ইষারার হাত ছানি ডিঙিয়ে, আজো নির্লিপত জীবন নিয়ে জটিল ও জংজাল ময় কঠিন এই পরিস্থিতি উপেক্ষা করে এক হতে একাধিক মানব মনীষার এক একটি দিক কে উনি সহজ সরল ভাষা ও ভাবে প্রকাশের মধ্য দিয়ে জাতির জনজীবন কে পূরানো মূল্যবোধকে মূল্যায়ন করে,কখনে সংখেপ আকারে নিজস্ব মতামত দিয়ে আগামী দিনের অর্ঘ্য স্বরুপ উপহার হিসেবে তুলে দিয়ে মানব মুক্তি র ইংগিত করে চলেছেন অকাতরে। যা বহুমুখি প্রতিভাধর স্বপন দত্তের মত মানুষ সঠিক নজরে চিনতে ও যথাযথ ভাবে অনুভব করতে পেরেছেন, এবং মূল্যবান মূল্যায়নে তুলেএনে সেটিকে তিনি তাঁর দেশ বিদেশে ছড়িয়ে থাকা অজস্র হিতাকাঙ্ক্ষী, অনুরাগী দের জন্য সসম্মানে নিবেদন ও করেছেন।এর জন্য স্বপন দত্ত মহাশয় কে অসংখ্য বার ধন্যবাদ জানানে ছাড়া অদৃশ্য দূর হতে আর কি ই দেবার আছে? কর্মসূত্রে কাছে পাওয়া,১৯৫০ এর দশকে জন্ম নেওয়া, দূর্বিসহ প্রতিকূল পরিস্থিতিতে মানুষের মতো মানুষ হয়ে থাকবার আকাঙ্খা কে সম্বল করে এবং আজীবন ঘোর সমাজ প্রেমী হয়েবেঁচে থাকতে চেয়েও অবশেষে আততায়ীয়ের হাতে নিহত হওয়া, বন্ধুবর র্সগীয় দুখীরাম সরদারের হাতে আজন্ম শিশু হতে তরুন কিশোর হয়ে ওঠা মৃত্যুঞ্জয় অসামান্য আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে আগামী পৃথিবী কে আরো অনেক কিছু দিয়ে যাবে বা দিয়ে যেতে পারবে।কেনো কি মহাশ্বেতা দেবীর কাছে যাতায়াতের সময় ভাষা ভিত্তিক আদিবাসী সমাজের একটি সংগঠনের সংগঠক হিসাবে আমার অপরিসর খুদ্র কুঠীরে প্রায়ত নিশীথ যাপন এক প্রকারের অভ্যাসে পরিনত হয়ে ওঠে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের। ১৯৯৫-৯৬ সালে পরিচয় হবার পর হতে২০০৭ -২০০৮, ২০০৯, ২০১০সাল এই সময়ে দিনের পর দিন কষ্টের দুঃখের সাথী হওয়া তথা প্রায় অভিভাক কের দায়িত্ব ও পালন করার সময়ে ওঁর কাজের প্রতি নিষ্ঠার মনভাব টুকু গভীর ভাবে নজর করেছিলাম। যা দীর্ঘ্য কিছু বছর পর আজ উচ্চ তরএক বৃক্ষের আকার নিতে চলেছে বলা ভুল হবে না।যেটা ঠিকই বুঝতে পেরেছেন স্বপন বাবু। দৈন্যতা নিত্য সঙ্গ দিতে ছাড়ছে না এটাও চূড়ান্ত সত্য। কিন্তু দেবী বনবিবির আর্শীবাদ যদি কৃপা জোরে জুটে যায় তবে দুধে ভাতে না হলেও দামাল মাতলার নোনাপানির নূন মেশানো পান্তা ভাত তো একটু হলেও জুটবেই মৃত্যুঞ্জয় বাবুর মুখে!
স্বপন বাবুর সাথে এককেবারে একমত। এমন পরিশ্রমি, অধ্যাবসায়ী নিষ্ঠাবান মৃত্যুঞ্জয় সরদারের অসীম ভবিষ্যতের শুভকামনা জানাই।

Related Articles

Back to top button