মতামত

‘দুষ্কৃতীদের আখড়া হয়ে উঠেছে বাংলা, ওঁদের গায়ে হাত দেয় না পুলিশ ’, নদিয়ার তৃণমূল নেতা খুনে কটাক্ষ দিলীপের

নিজস্ব সংবাদদাতা: নওদায় গিয়ে খুন হন নদিয়ার এক তৃণমূল নেতা। বোমা মেরে গুলি করে তাঁকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই এইভাবে সন্ত্রাসের অভিযোগে রাজনৈতিক শোরগোল তৈরি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, “রোজই খুন হচ্ছে, রোজই বোম ফাটছে, রোজই গুলি চলছে। দুষ্কৃতীদের আড্ডা হয়ে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ।” তিনি আরও বলেন, “এখানকার যত দুষ্কৃতী, তারা টিএমসির দলের নেতা, আর অন্যান্য রাজ্যের যত দুষ্কৃতী আছে, তারাও পশ্চিমবঙ্গে চলে এসেছে, কেননা এখানে পুলিশ কারও গায়ে হাত দেয় না। তাই প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। আমার মনে হয় সরকারের ও ক্ষমতা নেই। তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করার প্রয়োজন রয়েছে।”

প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার নওদায় খুন হন নদিয়ার তৃণমূল নেতা মতিরুল বিশ্বাস। বছর পঁয়তাল্লিশের তৃণমূল নেতা নওদার মহম্মদপুর এলাকা থেকে মোটরবাইকে বাড়ি ফিরছিলেন। মতিরুল  করিমপুর ২ ব্লকের তৃণমূল সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি। তৃণমূল নেতার স্ত্রী রিনা বিশ্বাস নারায়ণপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান।

মতিরুলের ছেলে নওদার একটি বেসরকারি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সেখানে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করে। তাকে দেখতেই মাঝেমধ্যে নওদা যেতেন তিনি। বৃহস্পতিবারও গিয়েছিলেন। সেখান থেকে বাইকে ফিরছিলেন। অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা তাঁকে লক্ষ্য করে প্রথমে বোমা ছোড়ে। তারপর তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ।পঞ্চায়েত ভোট যত এগিয়ে আসছে ততই জেলায় জেলায় বোমা, গুলি, আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের ঘটনা বাড়ছে। এবার নদিয়ার এক দুষ্কৃতীর বাড়ি থেকে উদ্ধার ৮৩ রাউন্ড গুলি ও দু’টি বন্দুক। গোটা বিষয়টি নিয়ে সোচ্চার বিরোধীরা। এই নিয়ে

Related Articles

Back to top button