জাতীয়

বাংলা ,হিন্দি ,ইংরেজি তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই ” পত্রিকার সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার একাই একশো হয়ে সবার নজর কেড়েছেন।

 

লিখছেন – রাষ্ট্রপতির প্রশংসিত , আশির্বাদ ধন্য, জাতীয় সম্মানিত, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন , ও শান্তির দূত সম্মানীত শিল্পী এবং সাংবাদিক রূপে সম্মানীত স্বপন দত্ত বাউল —

 

– নিউজ সারাদিন, আত্ম শুদ্ধি , দ্যা ইন্টারন্যাশনাল প্রেস নামে বাংলা ,হিন্দি , ইংরেজি তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই ” পেপারের সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন একাই একশো হয়ে প্রতিদিন তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই ” পত্রিকা প্রকাশ করে । অনেকেই বলেন আমরা একটা পেপার চালাতেই হিমশিম খাচ্ছি মৃত্যুঞ্জয় সরদার কি করে একাই তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই ” পেপার জনগণকে উপহার দিচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সঙ্গে মুখোমুখি সাক্ষাৎকারে তার বক্তব্য জনসমাজে তুলে ধরছি। মৃত্যুঞ্জয় বলেন চারিদিকে জেলায় জেলায় আমার বহু সংবাদ দাতা দের সঙ্গে যোগাযোগ ভালো সম্পর্ক থাকার ফলে উনি ঘরে বসেই পেপারে খবর করার জন্য সব খবর পেয়ে যান । কোথাও মাঠে ঘাটে গ্রামে গঞ্জে শহরে তাকে ঘুড়ে বেড়াতে হয় না। চারিদিকের সংবাদদাতারা মৃত্যুঞ্জয় বাবুকে এতটাই ভালোবাসেন যে তারা ভালোবাসার ডালি ভরে খবর পৌঁছে দেন ইন্টারনেটে। এমনকি দিল্লী থেকেও তার কাছে প্রতিদিনের সব খবরই চলে আসে। বিভিন্ন সংবামাধ্যমের সংবাদদাতা দের সাহায্য পেয়ে সারাদিন ধরে তিন তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই “পেপারের কাজ চালিয়ে যান। সাংবাদিকতায় এতটাই দক্ষ হয়ে উঠেছেন যে তিনি পেপারের কাজটার বেশির ভাগটাই নিজে করেন । তিনটি ” ই “পেপার বার করতে অনেক কষ্ট হয়। আর্থিক অভাব, বাধা বিপত্তি বিপদ সবসময় তাকে ঘিরে আছে কোনো মতেই পিছু ছাড়ে না। তবুও নেশা আমি সাংবাদিকতা করব এই নেশা থেকেই জীবন ধারনের জন্য আস্তে আস্তে সাংবাদিকতাকে পেশায় নিতে বাধ্য হয়েছেন। পেশা হিসেবে নিলেও বিজ্ঞাপন দুএকটা তেমন বিজ্ঞাপণ নেই। সরকারি বিজ্ঞাপন পাওয়া যায় না। পেপারের হার্ড কপি সবসময় আর্থিক অভাবের জন্য বার করতে না পারার জন্য পেপার বিক্রি করে অর্থ উপার্জন সেটাও হয় না। সুতরাং সাংসারিক জীবনে আর্থিক কষ্টের মাঝেও তিনি নিজের উদ্যোগেই আর্থিক অভাব থাকা সত্বেও তিনটি দৈনিক ” ই “পেপার কে এখুনো চালিয়ে যাচ্ছেন যা দেখে অনেকেই বলেন মৃত্যুঞ্জয় সরদার ভাই সাংবাদিকতায় তোমার জুড়ি মেলা ভার। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার ক্যানিং সংলগ্ন হেদিয়া গ্রামের পঞ্চায়েত এলাকায় বনেদীয়ানা সরদার পরিবারের ছেলে মৃত্যুঞ্জয় সরদার।

 

মৃত্যুঞ্জয় বলেন সাংবাদিকতায় আমি সবসময়ই সত্যকে তুলে ধরি মিথ্যার সঙ্গে অন্যায়ের সঙ্গে কখনো আপস করি না, তাই পদে পদে আমার বিপদ আমাকে সব সময় গ্রাস করতে চায় আমার সাংবাদিকতা কে দমানোর জন্য। কখনো আমার পুকুরে বিষ দিয়ে সব মাছ মেরে দিচ্ছে আবার কখনো কখনো আমাদের জায়গা জমি সব কেড়ে নেওয়ার জন্য অত্যাচার করছে নানাদিক থেকে নানা ভাবে। মৃত্যুঞ্জয় আরো বলেন আমার জীবনের তো কোনো নিরাপত্তা নেই আমার পরিবারের সকলেই নিরাপত্তার অভাবে আমরা দিন কাটাচ্ছি। কখন অত্যাচার কি ভাবে আমার উপর ও আমার পরিবারের উপর নেমে আসে। দোষ না করেও কারো কোনো ক্ষতি না করেও সমাজের সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্যই সব সময়ই একটা ভয়ে ভয়ে জীবন কাটাতে হচ্ছে কখন কে কিভাবে কোন ক্ষতির মাধ্যমে নির্যাতন করে। কিছু অসামাজিক লোক তারা রাজনৈতিক মদতে নিজেরা বলীয়ান হয়ে এই রকম নানা ভাবে আমার ও আমার পরিবারের উপর ক্ষতি করার চেষ্টা বহুদিন ধরেই চালিয়ে যাচ্ছে। একমাত্র ভগবান আমার সহায় বলেই মনে হয় আমি আজও শত বাধা অগ্রাহ্য করে শত বিপদ কাটিয়ে নিজের উদ্যোগেই একাই তিন তিনটি ভাষায় দৈনিক ” ই “পেপারের কাজ করে মানুষের মাঝে সোশ্যাল নেট ওয়ার্কের মাধ্যমে উপস্থিত করে সকলেরই ভালবাসা পাচ্ছি। শুধু দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ক্যাণিং নয় বিভিন্ন নামি দামি ব্যাক্তির কাছে প্রতিদিন নিউজ সারাদিন বাংলা পত্রিকা, আত্মশুদ্ধি হিন্দী পত্রিকা, দ্যা ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইংরেজী পত্রিকা দেশে বিদেশে পৌঁছে যাচ্ছে ইন্টারনেটে, বিভিন্ন ব্যাক্তির ফোনে হোয়াটসঅ্যাপে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ও মেল আইডি তে । আমার সাধনা, নিষ্ঠা সততা দেখে অসংখ্য নামী দামী ব্যাক্তিত্ব আমার তিনটি দৈনিক পেপার চারিদিকে পোষ্ট , ও শেয়ার করে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। এটা শুধু আমার কৃতিত্ব নয় ভগবানের ও আমার মা, বাবার আশির্বাদ, এবং জনগণের ও পাঠকের বুক ভরা ভালোবাসার জন্যই আজ আমি দৈনিক ” ই “পেপার তিনটি ভাষায় তৈরী করে বাংলার মানুষকে ও পাঠকদের উপহার দিতে পারছি এবং ভবিষ্যতে ও পারব এটা আমার সততার জন্যই আমার নিজের মনে ভরসা আছে ।

 

মৃত্যুঞ্জয় সরদারের মনবল সাহস ,সততা, নিষ্ঠা , অন্যায়ের সঙ্গে কোনো রকম আপস করেন না , তার এই মহতী উদ্যোগ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তিনি প্রতিদিনই দৈনিক তিন তিনটি ” ই “পেপার জনসমাজে প্রকাশ করে চলেছেন। জনসমাজের ঘরে ঘরে খবর পৌঁছে দিয়ে মহতী কাজ করে চলেছেন যা দেখে অনেকেই বলেন শোনো নিজের সততা আর মনো বল এবং সাহসের জোরে শত বাধা বিপদ তুচ্ছ করে ক্যানিং সংলগ্ন হেদিয়ার সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদার আজ একাই একশো। তবে বিভিন্ন মহারাজের তিনি আশির্বাদ পেয়েছেন পেয়েছেন সমীরেশ্বর ব্রহ্মচারী মহারাজের ভালোবাসা ও স্নেহ আর সঙ্গে আশীর্বাদ। বাংলার বিভিন্ন সাধক মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে ভালবাসে তা সাধকদের মুখ থেকে প্রকাশ পায়। উদাহরণ স্বরূপ কয়েকটি সাধকের নামও আমাদের নজির রয়েছে।

Related Articles

Back to top button