আন্তর্জাতিককলকাতারাজ্য

সত্য প্রকাশে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে নানাভাবে অত্যাচারের বিরুদ্ধে , সাংবাদিক নিগ্রহের প্রতিবাদী শিল্পী স্বপন দত্তর বাউলগানে নিঃস্বার্থ প্রতিবাদ পথে পথে ।

 

নিজস্ব সংবাদদাতা: সাধু গুরুরা বলেন সৎ পথে চলরে মন সৎ সঙ্গ ধরি । একেবারে ঠিক কথা কিন্তূ বর্তমান কলি যুগে সৎ পথে চলার মত সৎ সঙ্গী পাওয়া খুবই কঠিন। সত্যের সন্ধান করতে অনেক বাধা, কষ্ট , কারণ অসাধু মিথ্যাচারে ভরে গেছে এই পৃথিবী এখানে শুধু সার্থবাজি , চিটিংবাজি, মিথ্যা ভাষণ ,অন্যায় অত্যাচার, অবিচার , চুরি ,ডাকাতি , প্রাণহানি ,রাহাজানি, নারীদের শ্রীলতাহানি, অপমান, কটুক্তি, হিংসা ,হানাহানি বিদ্বেষ , লোভ,লালসা, ভোগ , মাদক নেশায় আসক্ত, মারামারি, দাঙ্গা, শান্তি ভঙ্গ ক্ষমতার লড়াই অন্যায় ভাবে অধিকার করার এক মারণ নেশায় মেতে উঠেছে। এ সব দেখে মনে হয় আমরা ধ্বংসের দিকে এগিয়ে চলেছি। তাইতো আজকাল যেখানেই চারিদিকে অন্যায় , অবিচার , অত্যাচার, শুধু লুটপাট চিটিংবাজি করে নিরীহ মানুষদের ঠকিয়ে সব আত্মসাৎ করার নেশায় মানুষ মেতে ওঠে সেখানেই কিছু সত্য সন্ধানী মানুষ ছুটে যায় অসল রহস্যটা কি সত্য টা কি কতটা মিথ্যা বা কতটা সত্য ঘটনা সেসব নিজে জেনে জনগণকে জানানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন অনেক সত্য সন্ধানী সংবামাধ্যম ও তাদের সাংবাদিকরা।

তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সত্য কে মানুষের সামনে তুলে ধরেন কেউ খবরের কাগজে কলমে খোঁচায় তার লেখনীর মাধ্যমে। কেউ বা বৈদ্যুতিন মিডিয়ার সংবাদিক হয়ে সরাসরি টিভি তে সত্য ঘটনা কে খবর করে জনতার দরবারে পৌঁছে দেন। এখানেই বিপদ সংকেত আসে তাদের কাছ থেকে যাদের স্বার্থে ঘা লাগে। যারা অন্যায় অত্যাচার করেছে তারা সত্য সন্ধানী সংবাদদাতাকে নিগ্রহ করে নানা ভাবে। ঠিক এই রকমই একজন সত্য সন্ধানী সাংবাদিক যিনি নিউজ সারাদিন , আত্ম শুদ্ধি , ইন্টারন্যাশনাল প্রেস নামে বাংলা হিন্দি, ইংরাজি তিনটি দৈনিক ই পত্রিকার সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার। সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য তাকে নানা ভাবে অত্যাচার করা হয় , কখনো তার পুকুরে বিষ ঢেলে পুকুরের সব মাছ মেরে দেওয়া , কখনো তাকে রাস্তাঘাটে হেনস্থা, বিপদে ফেলার চেষ্টা , প্রাণ হানির চেষ্টা , তারউপর নানা ভাবে অবিচার করা , এমন কি জমি কেড়ে নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হচ্ছে, মৃত্যুঞ্জয় সরদার নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন সব সময় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন যে কখন কি বিপদ তার দরজায় এসে টোকা মারে। সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের সত্য সন্ধানী সত্য খবর করার জন্য তাকে মাঝে মাঝেই বিভিন্ন ভাবে নিগৃহীত হওয়ার খবর পেপারে দেখেই প্রতিবাদে পথে পথে নামলেন স্বপন দত্ত বাউল। যিনি নিঃস্বার্থ বিনা পারিশ্রমিকে রাজ্যের ও দেশের একমাত্র সাংবাদিক নিগ্রহের প্রতিবাদী বাউল শিল্পী , যিনি ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতির প্রশংসিত আশির্বাদ ধন্য, জাতীয় সম্মানিত, রাজ্যের দুই রাজ্যপাল,ও মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর সম্মানিত শিল্পী ।

সেই প্রতিবাদি সমাজ সচেতনের , কুসংস্কার কুপ্রথা দূরীকরণ এবং দেশে বিদেশে শান্তি সম্প্রীতির বাউল গানে বার্তা দেওয়ায় শিল্পী স্বপন দত্ত বাউল সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পক্ষে সকল সাংবাদিকদের নিরাপত্তার জন্য সাংবাদিককে অত্যাচারের প্রতিবাদ করার জন্য রাজ্যের রাজ পথে পথে ঘুরছেন। রাষ্ট্রপতির উপহার দেওয়া একতারা, কোল ডুগি বাজিয়ে বাউল গানে গানে প্রতিবাদ করলেন ও জনগণ , প্রশাসন, সরকারকে সচেতন করলেন বাউল গানে ও বক্তব্যে বললেন যে সাংবাদিক বৃন্দরা একজন সমাজ কর্মী, গনতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবামাধ্যম সকলকেই রক্ষা করতে হবে । সাংবাদিকরা না থাকলে খবর সংগ্রহ কে করত? গোটা পৃথিবীর সব খবর কি হাতের মুঠোয় আসত? মানুষ নেতা মন্ত্রী কলা কুষুলিরা কি তাদের ভালো কাজ জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে পারতো? সুতরাং সাংবাদিককে সকলেই সমাজের বন্ধু ভাবতে হবে। সাংবাদিকের কাজ সত্য ঘটনা, মিথ্যা ঘটনা, ভালো ,খারাপ ,সুখ, দুক্ষ সকল খবরই তুলে ধরা। সেখানে সত্য ঘটনা তুলে ধরার জন্য সত্য সন্ধানী সাংবাদিকদের যদি নিগ্রহ করা হয় সেটা গনতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ সংবামাধ্যমকে খুন করা হচ্ছে না কি? স্বপন বাউল বলেন এর আগে রিপাবলিক বাংলার সাংবাদিক সত্য সন্ধানী সন্তু পান কে নিগৃহীত করার প্রতিবাদ আমি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক মিডিয়ার করেছি। বাউল গানে বার বার বলছেন প্রশাসন ও সরকারকে এবং আইন আদালতকে সত্য সন্ধানী সাংবাদিক সমাজ কর্মী কে যে কোন রকম অত্যাচার নিগ্রহ যেই করুক তার কঠিন শাস্তি যেন হয় , সাংবাদিকদের নিরাপত্তার ব্যাবস্থা দেশের ও রাজ্যের সরকারকেই করতে হবে , সাংবাদিক নিগ্রহ বন্ধ করতে আইন আদালতকে কঠোর হতে হবে। পথে পথে স্বপন বাউলকে নিঃস্বার্থ বিনা পারিশ্রমিকে সমাজ সচেতন করতে ও সাংবাদিক নিগ্রহ বন্ধ করতে বাউল গানে প্রতিবাদ করতে দেখে অনেকেই বাউলকে সাধুবাদ জানান। স্বপন দত্ত বাউল বলেন জনগন প্রশাসন ও সরকার সকলকেই সচেতন হতে হবে তবেই সত্য সন্ধানী সাংবাদিক নিগ্রহ বন্ধ হবে।

Related Articles

Back to top button