গ্রামের পাতায়রাজ্য

সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার সহ তার পরিবারে নিরাপত্তার অভাব

India

যত দিন যাচ্ছে ততই যেন এক একটা করে দুর্নীতির মোর নিচ্ছে, এতদিন শোনা যেত গ্রামবাংলায় জোরপূর্বক বিরোধীদলের কর্মীদের জমি কেড়ে নেয়া হতো। এখন ঠিক তার উল্টো পুরাণ চলছে এর থেকে বাদ পড়েনি  সংবাদ মাধ্যমে জড়িয়ে থাকা তিন তিনটি দৈনিক সংবাদপত্রের সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারও। লোকাল প্রশাসন যতই ধামাচাকা দেওয়ার চেষ্টা করুক না কেন, পুলিশের কাছে স্পষ্ট হয়েছে মৃত্যুঞ্জয় সরদার পরিবারের জমি জায়গাগুলো জোরপূর্বক কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা অব্যাহত। জমি জায়গার জন্য একদিন হয়তো মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে যে কোন কৌশলে মেরে দিতে পারে  রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতায় এক শ্রেণীর দুষ্কৃতীরা। ছোট্ট একটি উদাহরণ তুলে কথা বলি, সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার পরিবারের জমিগুলো তার পূর্বপুরুষের,যেমন ক্যানিং মহকুমা  দু’নম্বর ব্লকের আঠারবাকি অঞ্চলের হেদিয়াবাদ মৌজা জিএল নাম্বার ৬৭,দাগ  নম্বর ১০৭৩,১২৬৬,১২৬৫/১২৬৯ জমিগুলো সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারের। এই দাগের জমিগুলো কেড়ে নেবে বলে প্রায় ১০০ জন লোকের নিজের গৃহ নিজ ভূমি পাট্টা দিয়ে দেয় সাধারণ মানুষের নামে , সেখানে নেতা পরিবারে সবচেয়ে বেশি নাম সাংবাদিক মৃত্যুঞ্জয় বাবুর জমি জায়গার মধ্যে। নিজ গৃহ নিজে ভূমি প্রকল্পের অনেকেই ঘরও পায়নি জমিও পায়নি অথচ কোটি কোটি টাকা লোপাট হয়েছে তেমনি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, প্রশ্ন হল সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার পরিবারের জমি   কিভাবে অন্য লোকের নামে নিজ গৃহ নিজ ভূমি প্রকল্পের রেকর দেয়া হলো ক্যানিং টু বি এল আর অফিস থেকে।
গতকাল সোমবার মৃত্যুঞ্জয়ের পরিবারের জমির উপরে সেই সব ব্যক্তিদের তদন্ত করার জন্য ডাকা হয়েছিল বিএলআর ও থেকে, প্রায় ৪০ জনকে নোটিশ পাঠিয়েছিলেন আর মৃত্যুঞ্জয়কে সেখানে ডাকা হয়েছিল, পরিস্থিতি উত্তেজনা থাকার কারণে মৃত্যুঞ্জয় সরদার নিজে থেকে পুলিশের জানিয়েছিল। পুলিশ আসার ফলে লোকাল রাজনৈতিক নেতা ও ভূমি ও ভূমি সংস্কারের আধিকারিক দের উদ্দেশ্যটা বানচাল হয়ে যায়, এই দিনে আর তদন্ত করা হলো না। ম্যাপ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না এই অজুহাত দেখিয়ে, ভূমি ও ভূমি সংস্কার আধিকারিকের অফিসে ম্যাপ থাকে না এটা হতেই পারে না। তাহলে কি মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারের জমির উপরে যবর দখল ঘর বাঁধিয়ে দেবে বলে সময় নিলেন ভূমি সংস্কার দপ্তরের আধিকারিকরা। এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মনে পড়ে যাচ্ছে, বিগত দিনের কয়েকটি মুহূর্ত সম্পাদক পরিবারের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো। তাই বলতে চাই
স্বতন্ত্র মাধ্যমকে বলা হয় সংবাদপত্র বা ডিজিটাল মিডিয়া, ইলেকট্রিক মিডিয়া সহ অন্যান্য মাধ্যমকে। আর এই স্বতন্ত্র সম্পাদনা যারা করে তারা সর্বদাই রাজনীতি থেকে মুক্ত থাকতে হয় এটাই হচ্ছে সত্য বা স্বতন্ত্রের পরিকাঠামো, সেটা আইনগতভাবে বৈধ ভাবমূর্তি ও রয়েছে। সংবাদ মাধ্যমের সম্পাদনার যা চরিত্র তা পুরোপুরি নিরপেক্ষ থাকাই দরকার, আর সেটা কুড়ি বছর ধরে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার যথাযথভাবে পালন করছে। একশ্রেণীর মূর্খ রাজনৈতিক নেতারা এই সম্পাদক পরিবারের রাজনীতি করাতে বাধ্য করছে বহু ক্ষেত্র। ২০০৭ সাল থেকে আজকের ২০২৩ সাল পর্যন্ত বারবার মৃত্যুর সম্মুখীন হয়েছে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার। বহুভাবে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে মেরে ফেলার চেষ্টা যেন অব্যাহত রয়েছে, সম্প্রীতি বিকালে  সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পিতাকে রাস্তায় আটকে হুমকিস্বরে জমি জায়গা দলিল দেখানোর কথা বলে এক নেতা, যার স্ত্রীর নামে নিজ গৃহ নিজে ভূমির রেকর্ড আছে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের জমির উপরে। কয়েকজন ব্যক্তিকে সঙ্গে নিয়ে, এইভাবে জোট জুলুম করে জমি জায়গার কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা এইসব নেতাদের। সেই কারনে কী সম্পাদক পরিবারের  জমি জায়গা জোরপূর্বক দখল নেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। অথচ এই জমিগুলো সম্পাদক পরিবারের দখলে আছে।জমিগুলো রেকর্ড অন্য লোকের নামে করেছে নেতারা,তাহলে কি প্রশাসনের একাংশ যুক্ত এই কাজে, সেটা পরিষ্কার হয়ে গেছে আরো নোটিশ দেওয়ার ফলে ?আর এসবের প্রতিবাদ করছে বলে প্রতিবছর  বিষ দিয়ে পুকুরের সমস্ত মাছ মেরে দেয়া হয়, তাদের জীবন জীবিকাই আঘাত হানছে বারবার। একদিকে গ্রাম থেকে উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা অন্যদিকে অনাহারে মারার পরিকল্পনা অব্যাহত। কেন না  মাছ  ও পোল্ট্রি চাষ করে,  সরদার পরিবারের জীবন জীবিকা চলে। এখানে আঘাত হানার পরিকল্পনায় অব্যাহত রয়েছে দিনের পর দিন ২০০৬ সাল থেকে আজও পর্যন্ত ,বহু ঘটনা প্রশাসনের জানিয়েছে প্রশাসনের কোন হেলদোল নেই। সত্যিকারে কি এই পরিবারটাকে বিলুপ্ত করে দিতে চাইছে, আসল রহস্য বা কি রয়েছে ।কিসের কারণে এই পরিবার বারবার নিরাপত্তায় হীনতায় ভুগছে কুড়িটা বছর ধরে। তাহলে কি জোর করে রাজনীতি করিয়েই ছাড়বে এটাই কি আসল উদ্দেশ্য রাজনৈতিক নেতাদের, এই এলাকায় তো চলে এক নায়কতন্ত্র রাজত্ব। বিরোধী বা নিরপেক্ষ বলে কোন মাধ্যমকে রাখতে দেবে না এটাই কি প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক মূল চিন্তাভাবনা, তা না হলে কেনই বা 14 জুলাই রাতে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারে পুকুরে বিষ দিয়ে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা মাছের ক্ষতি করে দিল। বুুথ স্তরের কিছু নেতারা বাড়িতে এসে নিউজ সারাদিন সম্পাদকের পরিবারকে বারবার বলছে পার্টি যদি যাও তাহলে এসব ঘটনা আর ঘটবে না কোনদিন। তাহলে ভারতবর্ষে চতুর্থ নম্বর স্তম্ভের মর্যাদা কি রাজনৈতিক নেতাদের হাতে তার প্রত্যক্ষ পরোক্ষ উদাহরণ সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারকে দেখে স্পষ্ট হয়ে যায় জনসাধারণের কাছে। তা না হলে বারবার নিরাপত্তার আর্জি জানিও প্রশাসন এই পরিবারের নিরাপত্তা দেয় না। কেনই বা এই পরিবারের নামে মিথ্যা মামলা করে হয়রান করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, বৃদ্ধ বয়সে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পিতা ও মাতা কে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করানোর পরিকল্পনা রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। সে কথাও দু’চারটে লোকাল সাংবাদিকদের মুখে মুখে প্রকাশ পায়।
সম্পাদকের কণ্ঠ রোধ করাতেই উঠে পড়ে লেগেছে রাজনৈতিক নেতারা, তাই যখনই নির্বাচন আসে তখনই এই সরদার পরিবারের উপর কোনো না কোনো ঘটনা অত্যাচার অবিচার অনাচার নামিয়ে দেয়। সুযোগ পেলেই মৃত্যুঞ্জয় সরদার কে যেকোনোভাবেই মেরে দেবে সে পরিকল্পনা চলতেই থাকে প্রতিনিয়ত। পুকুরে বিষ ফিসারি বিষ নানান রকম ক্ষয়ক্ষতি এই পরিবারের উপরে হয় বা কেন? লোকাল প্রশাসনকে জানালে সাধারণ মানুষের থেকে আরও বেশি হয়রানি করাতে থাকে এই পরিবারকে! দীর্ঘদিন ধরে যেসব ঘটনা প্রশাসনিকভাবে মৃত্যুঞ্জয় বাবু নিজে লিখিত জানিয়েছে আজকের দিন পর্যন্ত তার কোন সূরাহ ও মেলেনি, মানুষ নয় অমানুষ তাই এদের উপরে এসব অত্যাচার চলে। খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে যা ঘটনা ঘটতেই থাকে লোকাল প্রশাসন সবটাই কিছুই ঘটেনি বলে চালিয়ে দেয় সর্বোচ্চ লেবেলে। পুলিশ প্রশাসনের উচ্চতম কর্তারা  ব্যক্তিগতভাবে মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে চেনে এবং সৎ সাহসী নির্ভীক সম্পাদক বলেও জানে তার পরেও তারা এই পরিবারকে রক্ষা করতে পারে না। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে মাথা নত করে চলতে হয় প্রশাসনের উচ্চতম কর্তা ব্যক্তিদের মৃত্যুঞ্জয় সরদারের ঘটনায় উদাহরণ দেয়। কিন্তু বা রাজ্য দুই সরকারকে লিখিত জানিও এই পরিবারের নিরাপত্তায় অভাবেও ভুগছে দীর্ঘদিন যাবত। আসলে এই পরিবারের অপরাধ টা বা কী শাসক দলের সঙ্গে রাজনীতি করে না, আর বিরোধীদলের সঙ্গে রাজনীতিতে যায় না , সেই কারণে এই পরিবারের উপরে অত্যাচারটা লাগাম টেনে রেখেছে। এই ঘটনাটা নিউজ সারাদিনের প্রকাশ পেলেও সাংবাদিক পরিবারের উপরে আবারো অত্যাচার ভয়ংকর ভাবে নামতে পারে, সেটা বিগত দিনেও হয়েছে। সাংবাদ িক বা সম্পাদকের স্বতন্ত্র স্বাধীনতাকে রাজনৈতিক নেতাও প্রশাসন কেড়ে নিতে চাইছে? তা না হলে এই পরিবার রাজনৈতিক করে না বলে বারবার বিভিন্ন বদনাম সহ অত্যাচার অবিচার অনাচার ও অনাহারে থাকার পরিকল্পনা অব্যাহত! প্রায় সাংবাদিক মুখে মৃত্যুঞ্জয় সরদারের বদনাম কর এটাই শোনা যায়। তাহলে কি এইসব ঘটনার পিছনে সাংবাদিক প্রশাসন ও রাজনৈতিক নেতারা এককভাবে অত্যাচারের অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা করছে? দীর্ঘদিন ধরে তানাহলে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের নিরাপত্তা কেন দেয়া হলো না? কেনই বা এই পরিবারের একই ঘটনা বারবার ঘটতে থাকে। আর এসব কথা লিখলে প্রশাসনের একাংশ বেজায় চটে যাবে। তবে যে ছেলেটি কুড়িটা বছর ধরে সত্যের সন্ধানে নির্ভীক নিষ্ঠার সঙ্গে সাংবাদিকতা করে এসে আজকের এ তিন তিনটে কাগজের সম্পাদক তার পরিবারে অত্যাচার আমাদের পত্রিকা সম্পাদক মন্ডলী কোন ভাবে বরদাস্ত করে না। পুলিশের গোয়েন্দার বিভাগ ঘটনা ঘটার আগে কি কিছু জানতে পারে না, যদিবা জানে কিসের ভয়ে সেই সত্যটা সামনে আনতে পারে না। একাধিক আইএ এ ও আইপিএস সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে ব্যক্তিগতভাবে জানে বা চেনে তারপরে এসব ঘটনা ঘটেই বা কিভাবে? বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে বা কে? সম্পাদক মন্ডলীর একাংশ তো রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় চলে গিয়েছে আর যেসব সাংবাদিক গুলো সম্পাদকগুলো নিরপেক্ষ ভাবে খবর পরিবেশন করার চেষ্টা করছে, তাদের উপরে অত্যাচার অবিচার খুনের পরিকল্পনা অব্যাহত রয়েছে আর সেই উদাহরণ মৃত্যুঞ্জয় সরদার  নিজে। সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবারসহ মৃত্যুঞ্জয় সরদারকে প্রশাসনিকভাবে নিরাপত্তা দিতে হবে এই দাবি তুলছে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে। এই পরিবারের এমনই বহু দাবি বহু বছর তুলেও আজও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। তাহলে কি ভবিষ্যতে বাংলায় কাগজের সম্পাদকদের এহেনে নিরাপত্তা  হীনতায় ভুগতে হবে গ্রামগঞ্জে থাকলে? এই পরিবাহীর কথা কি কেউ কর্ণপাত করছে না তাহলে এই এলাকায় সাধারণ মানুষের অবস্থাই বাকি। কেনই বা এই পরিবারের পুকুরে ফিসারী প্রতিবছর বিষ দিয়ে মাছ মেরে দেওয়া হয় এর আসল উদ্দেশ্য বা কি রয়েছে। সত্যি কি পুলিশ প্রশাসন জেগে ঘুমাচ্ছে।
পুকুরে বিষ দিয়ে মাছ মরে গিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা, সে ফুটেজ তো সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার নিজে তুলে প্রশাসনকে পাঠায় তারপরে প্রশাসন কেনই বা নির্বাক হয়ে থাকে? এই নির্বাক হয়ে থাকার আসল কারণ কি প্রশাসনকে রাজনৈতিক চাপে ভুগতে হচ্ছে? তা না হলে সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদারের পরিবার সহ তাকে আজও নিরাপত্তা দেয়া হলো না, খুন হয়ে যাওয়ার পরে কি এই পরিবার নিরাপত্তা ভাবে প্রশাসনের তরফ থেকে? বহু ঘটনা বহুবার সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার মেইল করেছে রাজ্যপাল সহ প্রশাসনের একাধিক ব্যক্তিদের তারপরও আজকের দিনেও নিরাপত্তায় ভুগছে সম্পাদক পরিবার! এই পরিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আর কেন্দ্রের প্রধানমন্ত্রীদের কাছে নিরাপত্তার জন্য আবেদন করেও আজও নিরাপত্তা পায়নি তেমনি অভিযোগ! সম্পাদক মৃত্যুঞ্জয় সরদার যে কোনো ভাবে নিরাপত্তায় পায়, সে ব্যবস্থা করলে নিউজ সারাদিনের সম্পাদক মন্ডলি থেকে আমরা কৃতজ্ঞ থাকব স্বীকার করব আগামীদিনে ।

Related Articles

Back to top button