আপনিও সাংবাদিক

হাসপাতাল আছে ডাক্তার নেই,আজও সমস্যা দ্বীপবাসী

নামখানাা:,করোনার দ্বীতিয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে বাংলা,বাদ যায়নি মৌশুনী দ্বীপ।প্রায় ২৬ হাজারের দ্বীপবাসীর একমাত্র সম্বল মৌসুনি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র। গত দু’বছর ধরে ডাক্তার নেই এই হাসপাতালে, কয়েকজন নার্স ও একজন কমপাউন্ডার নিয়ে চলছে হাসপাতাল ।

কাকদ্বীপ হাসাপাতালে টেস্ট করে ১৫ টি পরিবারে করোনা ধরা পড়েছে।বাড়িতে বাড়িতে জ্বর কাশি হচ্ছে। তাদের টেস্ট করানোর কোন জায়গা নেই। অর্থনৈতিক সামর্থের অভাবে কোন ট্রলার বা নৌকা ভাড়া করে তারা কাকদ্বীপে যেতে পারছে না। করোনা আক্রান্তদের শ্বাসকষ্ট হলে কোনো অক্সিজেনের ব্যাবস্থা এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপে।

জ্বর শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেলে তাদের পরীক্ষা করার কোন সুযোগ নেই। পরিজনেরা মৃত দেহকে আঁকড়ে কান্নায় ভেঙে পড়ছে। স্থানীয় মানুষের ধারণা সংক্রামক এই ভাবে বেড়ে চলেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের কাতর আবেদন খুব তারাতাড়ি করোনা চিকিৎসার সরঞ্জাম ও ডাক্তার পাঠানোর জন্য।

এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে সাগরের বিধায়ক তথা সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা জানান খুব শ্রীঘ্রই এই হাসাপাতালকে ১০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল করা হবে।আমি ভোটে জেতার পর প্রথম যে কাজটি করবো বলেছি তা এই হাসপাতাল টিকে ১০ শয্যা বিশিষ্ট করবো।

Related Articles

Back to top button