আপনিও সাংবাদিক

কাঞ্চননগর রথতলায় কুপন ও ভ্যাকসিন নিতে উপচেপড়া মানুষের ভিড়

রাষ্ট্রপতির সম্মানিত শিল্পী ও সম্মানিত সাংবাদিক স্বপন দত্ত বাউল: মানুষ যে নিজে এবং তার পরিবারের সকলকেই করোনা থেকে বাঁচাতে চায় তারই ছবি ধরাপড়লো ক্যামেরায় । পূর্ব বর্ধমানের কাঞ্চন নগর রথতলায় কাঞ্চনকন্যা হলে ভ্যাকসিনের কুপন নেবার জন্য মানুষের ঢল নেমে আসে প্রতিদিনই । সপ্তাহে একদিন অন্তর কিংবা যখনই ভ্যাকসিন আসে সেইদিনই কুপন দেওয়া হয় । ওই ভ্যাকসিন দেওয়ার কর্মকর্তা দের কাছে জানা যায় এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে মাননীয় বিধায়ক খোকন দাসের প্রচেষ্টায় মাননীয় বিধায়ক খোকন দাস মহাশয় নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বর্তমানে কুপন ও ভ্যাকসিন দেওয়ার তদারকি করে চলেছেন । কোথায় ভ্যাকসিন পাবো ? কোথায় পাওয়া যায় ? মানুষের এই প্রশ্নের উত্তর মেলে আম জনতার কাছ থেকেই চলে যান কাঞ্চন নগর রথ তলায় কুপন পাবেন ভ্যাকসিন পাবেন ।

মানুষ জানতে পেরেই ছোটাছুটি করে রথ তলায় প্রতিদিন ভিড় জমাচ্ছেন। কিন্তূ কুপন নেবার লাইনে দাঁড়ানো কোনো মানুষই করোনা বিধি মানতে চাইছেন না ঘেঁষাঘেঁষি করে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকছেন দূরত্ব বজায় রাখছেন না অনেকে আবার ম্যাক্স পড়ছেন না ম্যাক্স পড়তে বললে রেগে যাচ্ছেন ।সুতরাং মানুষ বাঁচার জন্য ভ্যাকসিন নিতে এসেও সচেতন নন যে এই জমায়েত ও ভিড়ের মধ্যেই যে করোনা লুকিয়ে আছে সেটা জেনেও না জানার ভান করছেন। কর্মকর্তা দের কিছুই করার নেই অগণিত লোক তারা নিজেরা সচেতন না হলে ভ্যাকসিন কুপন দেবার কর্মকর্তা রা কি আর করবেন। মানুষ লাইনদিচ্ছেন কেউ বলছেন ভোর তিন টে থেকে কেউ বা সকাল ছয় টা থেকে কেউ বা দুপুর থেকে লাইন দিচ্ছেন কুপন দেওয়া হয় সন্ধ্যে সাত টা থেকে আবার একএকদিন সকালেও দেওয়া হয়। সারা দিন লাইনে দাঁড়িয়েও সকলেই কিন্তূ কুপন পান না তার কারণ যেমন ভ্যাকসিন আসে সেই রকম কুপন দেওয়া হয়।

সুতরাং পূর্ব বর্ধমানে বর্তমানে শুধুমাত্র মেডিকেল হাসপাতালে ও রথতলায় দিলেই কুপন ও ভ্যাকসিনের সমস্যার সমাধান হবে না । জনগণ বলছেন প্রত্যেক পৌর সভার ওয়ার্ডে কিংবা পৌরসভার সকল হাসপাতালে যদি ভ্যাকসিন ডিস্ট্রিবিউশন করে ভ্যাকসিন দেওয়া হয় তাহলে মানুষের কুপন ও ভ্যাকসিন নিতে এত কষ্ট হতো না সারাদিন লাইনে দাঁড়িয়ে অপেখ্যা করে রাতে কেউ বা বাড়ি যাচ্ছেন হাসিমুখে কুপন নিয়ে ।আবার কেউবা ফিরছেন কুপন না পেয়ে মনের দুঃখে। এ প্রসঙ্গে আম জনতার একটাই বক্তব্য কুপন ও ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য পৌরসভার ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সরকার ও প্রশাসন যদি ব্যাবস্থা করেন তা হলে জনগণের মঙ্গল হবে জনগণ কে এত কষ্ট করতে হবে না।

এ প্রসঙ্গে আবার অনেক মানুষই মাননীয় বিধায়ক খোকন দাসকে সাধুবাদ জানান বলেন বর্ধমানে একমাত্র খোকন দাস বাবু কত মানুষকে ভ্যাকসিন দিয়ে চলেছেন প্রতিদিন । আজ না হয় কাল হলেও মানুষ তো ভ্যাকসিন পাচ্ছে । বর্তমানে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ছাড়া একমাত্র রথ তলাতেই এমন মহতী কর্মকান্ড প্রতিদিন সত্যিই প্রশংসার যোগ্য । প্রত্যেক মানুষ যেখানে বাঁচার জন্য ভ্যাকসিনের জন্য ছুটে বেড়াচ্ছেন দিশেহারা হয়ে পড়ছেন হতাশায় দিন গুনছেন কবে ভ্যাকসিন পাবেন সেখানে মানুষের কল্যাণে বর্ধমানে একমাত্র খোকন দাস মহাশয় সবসময় ভ্যাকসিন দেবার জন্য নিজে পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।

মানুষের মুখে মুখে একটাই নাম জনদরদী নেতা নব নির্বাচিত বিধায়ক খোকন দাসের কাছে চলে যান উনি সকল মানুষকে ভ্যাকসিনের ব্যাবস্থা করে দিয়ে পাশে দাঁড়াচ্ছেন । সমাজ সেবী খোকন দাসের গুনগানে সারা পূর্ব বর্ধমানের সাধারণ মানুষ যারা ভ্যাকসিন নিয়ে উপকৃত হচ্ছেন তারা খোকন দাসের এই ভালো কাজের উদ্যোগের প্রসংসা করছেন । আম জনতার মুখে একটাই কথা ভ্যাকসিন পেতে হলে বিধায়ক খোকন দাসের কাঞ্চন নগর রথ তলায় চলে যান ভ্যাকসিন পেয়ে হবে মুস্কিল আসান।।

 

Related Articles

Back to top button