আপনিও সাংবাদিক

পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান ঘোড়ামারা দ্বীপের মানুষের

লিটন রাকিব

হুগলি নদীর মোহনায় জেগে থাকা ঘোড়ামারা দ্বীপটি লোহাচরা দ্বীপটির মতন পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়নি এখনো, কিন্তু ১৯৬৯ সাল থেকে অবিরাম ভাঙনে এই দ্বীপের খাসিমারা গ্রামের ৯৫ ভাগ, হাটখোলা গ্রামের প্রায় সবটাই, রায়পাড়া ও চুনপুড়ি পুবপাড়ার ৮০ ভাগ, আর বাগপাড়া গ্রামের ৫০ ভাগ ইতিমধ্যে চলেই গেছে নদীগর্ভে!

২৯ হাজার বিঘের আর অবশিষ্ট মাত্র ৩ হাজার বিঘে
সাম্প্রতিক ইয়াস এসে সেটুকুও এক্কেবারেই তছনছ করে দিয়েছে, সুন্দরবন অঞ্চলের অন্যান্য বহু অংশের মতনই। ঘরবাড়ি ধুলিস্যাৎ, ধানের জমি, সবজির খেত, পুকুর-জলাশয়, পানের বরজ সবই বিষাক্ত লোনা জলে প্লাবিত।

গবাদি পশুর লাশের গন্ধ, আর মানুষের করুণ হাহাকারে ভরে উঠেছে বাতাস, কোথায় পানীয় জল, আর কোথায় দু-মুঠো খাবার,ভাড়া করা যন্ত্রচালিত নৌকা বা ট্রলার ছাড়া ওখানে যাওয়া সম্ভবই নয় একেবারেই, দ্বীপের ভেতরে যাওয়াও প্রায় দুঃসাধ্য। কোনো সহৃদয় মানুষ বা প্রতিষ্ঠান যদি এগিয়ে আসতে চান অন্তরের সহযোগিতা বা ত্রাণকার্য্যে, যোগাযোগ করতে পারেন স্থানীয়ভাবে যে কোনোরকমের পরামর্শ বা সাহায্যের জন্য। কাকদ্বীপ-এর দেবদুলাল পাঁজার সঙ্গে Mobile: 8918371004

Related Articles

Back to top button