রাজ্য

গরিব মানুষের পাশে বারাইপুর পুলিশ সুপার রশিদ মুনির খান!

বিশ্বজুড়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পুলিশের নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় নামতে হচ্ছে।একদিকে মানুষের নিরাপত্তা অন্যদিকে করুনর দশার হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে জনগণকে সাহায্য হাত বাড়িয়ে দেওয়া ,মানুষ সেবায় নিয়োজিত হয়েছে রাজ্য পুলিশের সর্বোচ্চ মহল।তবে পুলিশ পারেনা এমন কোন কাজ নেই, অসহায় মানুষের দুবেলা দুমুঠো অন্ন তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিচ্ছে উল্টো দিকেই দুষ্কৃতী দমনের কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে এই বাংলার পুলিশ ।বাংলায় মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে অন্যদিকে এই রাজ্যের পুলিশ প্রশাসন ও একের পর এক মানবিকতার রাজ্যজুড়ে।অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে একাধিক সাংবাদিক সংগঠন, সামাজিক সংগঠন ও পুলিশ প্রশাসন। তবেই বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গরিব মানুষের অনাহারে মরতে দেবে না তেমনি ভাবেই পরিকল্পনা করছে রাজ্য জুড়ে, ইতিমধ্যে গরিব মানুষ যাতে অনাহারে না থাকে তার সুব্যবস্থা করছে প্রত্যন্ত গ্রামেও। রাজ্যের সমস্ত জেলায় দেওয়া শুরু হয়েছে গরিব মানুষের জন্য, খাদ্যসামগ্রী নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।সেই কারনে বারুইপুর জেলা পুলিশের উদ্যেগে গরীব মানুষের হাতে ,চাল, ডাল,আলু ,সহ সমস্ত খাদ্যসামগ্রী তুলে দিলেন আজ । অন্যদিকে ঘুটিয়া শরিফ চেকপোষ্টে কয়েক কেজি গাঁজা সহ পুলিশ হতে ধরা পড়লেন এক মহিলা। পুলিশ প্রশাসন সর্বদা সজাগ তার উদাহরণ বারাইপুর জেলা পুলিশের দায়িত্বজ্ঞানহীন প্রমাণিত। তবেই
বারুইপুর পুলিশ জেলার সাধারণ মানুষের পাশে, মন থেকেই জেলার পুলিশরা মানবিকতা দেখাচ্ছে।প্রথম থেকেই এবং করোনার এই কঠিন পরিস্থিতিতে বারাইপুর পুলিশ জেলার সুপার রশিদ মুনির খান  জেলাবাসীকে নিয়ম শৃঙ্খলা অনুযায়ী খুব সুন্দর ভাবে পরিষেবা দিচ্ছেন। ভালো কাজ করার ইচ্ছে থাকলে ভালো কাজ করা যায় এবং তার মূল্যায়নের পুরস্কারও পাওয়া যায়। কিন্তু পুরুস্কার ছাড়াই তিনি  সেটা বুঝিয়ে দিলেন  যে ভালো কাজ করার ইচ্ছে থাকলে ,ভালো কাজ করা যায়। । তিনি  একজন প্রকৃত সৎ, সাহসী  পুলিশ অফিসার ছাড়াও, একজন প্রকৃত মানুষ।  দেশ জুড়ে এই সময়  করোনা ভাইরাসের প্রকোপ দেখা দিয়েছে।  চলছে লকডাউন, বন্ধ স্কুল, কলেজ । সরকারিভাবে শুরু হয় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার সচেতনতা। তারমধ্যেই কারোনা  ভাইরাসের বিরুদ্ধে বারুইপুর জেলা পুলিশ সুপার রাতদিন মানুষের পাশে থেকে কাজ করে চলেছেন।একদিকে গ্রীষ্মকালে রক্তের চাহিদা থাকে, আবার রক্তের সংকটও দেখা যায়। তাছাড়া মানুষ এখন ঘর বন্দী। রুগীদের রক্তের প্রয়োজনে মানুষ যাবে কোথায়? কোথায় পাবে রক্ত?  সেই উদ্দেশ্যে নিয়ে বারুইপুর পুলিশ জেলার সুপার রশিদ মুনির খান সাহেব নিজের উপস্থিতি থেকে  পুলিশ অফিসার ,কনস্টেবল, সিভিক ভলেন্টিয়ার্স মিলিয়ে প্রায় 70 জনেরও বেশি রক্ত দিয়েছি আজ ক্যানিং মহকুমা হাসপাতালে।সমগ্র রক্তদান শিবির আয়োজন হিসেবে ছিলেন সুন্দরবন কোস্টাল থানা পুলিশ আধিকারিকরা।

Related Articles

Back to top button